এখনও তীব্র শীতে কাঁপছে দিনাজপুরের মানুষ। সন্ধ্যার পর থেকেই বইছে মৃদু হিমেল বাতাস, পরের দিন সকাল পর্যন্ত বাড়িয়ে দিচ্ছে শীতের তীব্রতা।  

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৬ টায় জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জানিয়েছেন দিনাজপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন।

তিনি জানান, আজ সকাল ৬টায় দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.

২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ৯৪ শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৫ কিলোমিটার। গতকাল একই সময় তাপমাত্রা ছিলো ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ছিলো ৮৭ শতাংশ।

তিনি আরও জানান, দেশের অন্যান্য কয়েকটি জেলার আজকের সকাল ৬ টার তাপমাত্রা: তেতুলিয়া (পঞ্চগড়): ১০.৮, সৈয়দপুর ১০.৮, রংপুর ১২.০, ডিমলা (নীলফামারী) ১১.৫, রাজারহাট (কুড়িগ্রাম) ১০.৮, বদলগাছি (নওগাঁ) ১০.০, বগুড়া ১১.৪, ঈশ্বরদী (পাবনা) ৯.৮, রাজশাহী ৯.৪, যশোর ১২.০ ও চুয়াডাঙ্গায় ১০.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ঢাকা/মোসলেম/টিপু 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স লস য় স

এছাড়াও পড়ুন:

ওয়াশিংটন যাচ্ছে ইউক্রেনের প্রতিনিধি দল

ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কৌশলগত খনিজ সম্পদ চুক্তির আলোচনার জন্য এ সপ্তাহেই ওয়াশিংটন যাচ্ছে ইউক্রেনের একটি প্রতিনিধি দল। গত মাসে চুক্তিটি সই হওয়ার কথা থাকলেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে প্রকাশ্য সংঘাতের কারণে ওই আলোচনা স্থগিত হয়ে যায়।

ইউক্রেনের অর্থমন্ত্রী ইউলিয়া সভিরিদেনকো গতকাল সোমবার জানিয়েছেন, গুরুত্বপূর্ণ খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ বিষয়ে চুক্তি নিয়ে আলোচনায় উভয় দেশের কৌশলগত স্বার্থ এবং শক্তিশালী অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার অঙ্গীকার বিবেচনায় নেওয়া হবে।

চুক্তি অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ আহরণ থেকে লাভের একটি অংশ রয়্যালটি হিসেবে পাবে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ইউক্রেনকে দেওয়া সামরিক ও আর্থিক সহায়তার ‘ক্ষতিপূরণ’ হিসেবে এই স্বত্ব দাবি করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে ইউক্রেনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই চুক্তিতে রাশিয়ার ভবিষ্যৎ আগ্রাসন ঠেকানোর পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চয়তাও অন্তর্ভুক্ত রাখার বিষয়ে কথা বলবে তারা।

এদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতিকে সমর্থন করলেও, ‘এখনও বহু প্রশ্ন ঝুলে রয়েছে’ বলে জানিয়েছে ক্রেমলিন। সোমবার এক বিবৃতিতে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘পুতিন যুদ্ধবিরতির পক্ষে। তবে সেটি কীভাবে কার্যকর হবে এ বিষয়ে এখনও অনেক প্রশ্নের উত্তর নেই।’

এ অবস্থায় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ রাশিয়াকে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে সময়ক্ষেপণ না করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে আহ্বান জানিয়েছেন। সোমবার কায়রো সফরকালে তিনি বলেন, ‘গত প্রায় এক মাস ধরে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে সাড়া না দিয়ে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর বর্বর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া’।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উত্থাপিত যুদ্ধবিরতির পরিকল্পনার প্রতি সমর্থনের কথাও জানান মাখোঁ।

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত পূর্ণ ও নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন জেলেনস্কিও। তবে তাঁর অভিযোগ, রাশিয়া সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে। যুদ্ধবিরতির অনিশ্চয়তার জন্য কিয়েভের নিয়ন্ত্রণহীনভাবে কাজ করাকে দুষছে ক্রেমলিন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বেপরোয়া নিরীক্ষা, ট্রাম্প বৈশ্বিক বিভাজনকারী
  • ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু আলোচনা এখনও বহু দূর
  • এখনও চলছে কাটপিস আমলের সিনেমা!
  • ‘চূড়ান্ত হয়‌নি ১০৪৮৭ হজযাত্রীর বা‌ড়ি ভাড়া, এজেন্সির অবহেলা বরদাস্ত করা হ‌বে না’
  • ১০ হাজার ৪৮৭ হজযাত্রী নিয়ে শঙ্কায় আছি: ধর্ম উপদেষ্টা
  • মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩,৬০০
  • ওয়াশিংটন যাচ্ছে ইউক্রেনের প্রতিনিধি দল
  • কবিতা
  • জিম্মির পর জয়ার ‘তাণ্ডব’
  • ওষুধ ও সেবা মিলছে না শিশু, মাতৃমৃত্যুর ঝুঁকি