রোমাঞ্চকর পথে দীর্ঘ গুহা, ভেতরে বিরল বাদুড়
Published: 8th, February 2025 GMT
আধা কিলোমিটার দীর্ঘ পাথরের গুহা। ভেতরে বাদুড়ের ওড়াউড়ি। ঢুকতেই গা ছমছম করে ওঠে। পাওয়া যায় রোমাঞ্চকর অনুভূতি। তবে কেবল গুহার ভেতরে নয়, পাহাড়ি ছড়া হয়ে গুহাটিতে যেতে যেতেও মেলে রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।
গুহাটি পরিচিত বাদুড়ের গুহা নামে। এটির অবস্থান রাঙামাটি সদর উপজেলার বালুখালী ইউনিয়নের কাইন্দে এলাকার গ্রামীণ সাধারণ বনে (ভিসিএফ)। গুহার কিছু অংশে কেবল দুপুরের দিকে সামান্য আলো ঢোকে। আর পুরোটাতে ঘুটঘুটে অন্ধকার।
বাদুড়ের গুহায় যাওয়ার পথে পথে রোমাঞ্চের হাতছানি। সম্প্রতি রাঙামাটির সদর উপজেলার বালুখালী ইউনিয়নের কাইন্দে এলাকায়.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেলেন সেই পাঁচ কাঠুরে
কক্সবাজারের টেকনাফের পাহাড়ি এলাকায় কাঠ সংগ্রহ করতে গিয়ে অপহৃত পাঁচ ব্যক্তি মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছেন। অপহরণের দুইদিন পর শুক্রবার সকালে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের পানখালী পাহাড়ের পাদদেশে ওই কাঠুরেদের ছেড়ে দেওয়া হয়। অপহৃত কাঠুরেদের স্বজনদের দাবি, প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা মুক্তিপণের বিনিময়ের অপহরণকারীরা পাঁচজনকে মুক্তি দেয়।
মুক্তি পাওয়া পাঁচ ব্যক্তি হলেন– টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের মাঠপাড়া ও বাইন্ন্যা পাড়ার বাসিন্দা আব্দুল হকের ছেলে মারুফ উল্লাহ (১৮), মোহাম্মদ হাসানের ছেলে মোহাম্মদ কাইফ উল্লাহ (১৭), হামিদুল হকের ছেলে মোহাম্মদ ইসা (২৮), মৃত কালা মিয়ার ছেলে ইউসুফ উল্লাহ (৩০) ও শফিউল আজমের ছেলে আবু ইয়া (২০)।
জানা গেছে, গত বুধবার সকালে বাহারছড়া ইউনিয়নের মাঠ পাড়া ও বাইন্ন্যা পাড়া এলাকার ১৫ জন লোক পাহাড়ে জ্বালানি কাঠ সংগ্রহে যান। একপর্যায়ে চাকমা পাড়ার পাশের পাহাড়ি এলাকায় একদল দুর্বৃত্ত তাদের জিম্মি করে। পরে তাদের মধ্যে পাঁচজনকে জিন্মি রেখে অন্যদের ছেড়ে দেয়।
অপহৃতদের স্বজনদের বরাতে বাহারছড়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হুমায়ুন কাদের চৌধুরী বলেন, বুধবার রাতে অপহৃতদের ছেড়ে দিতে স্বজনদের মোবাইল ফোনে কল দিয়ে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। পরে কয়েক দফায় আলোচনা করে ৫ জনের পরিবার মোট ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দেয়।
টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন বলেন, অপহৃতদের স্বজনরা মুক্তিপণের তথ্য পুলিশকে জানাননি। ওই কাঠুরেদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।