সাইমকে নিয়ে পাকিস্তানের সব আশা শেষ
Published: 7th, February 2025 GMT
শেষ পর্যন্ত আশঙ্কাই সত্যি হলো! চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে ছিটকে গেলেন পাকিস্তান ওপেনার সাইম আইয়ুব। জানুয়ারিতে অ্যাঙ্কেলের চোটে পড়ার পর থেকে সাইমকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা ছিল।
তাঁকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছিল পাকিস্তান। তবে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যেহেতু দলে পরিবর্তন আনার সুযোগ আছে, সাইমকে পাওয়ার আশায় ছিল পাকিস্তানও। সেই আশা অবশেষে শেষ হয়ে গেল আজ। পিসিবি আজ এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করেছে, ১০ সপ্তাহের জন্য ছিটকে গেছেন পাকিস্তান দলের অন্যতম সেরা এই ব্যাটসম্যান।
সাইম চোটে পড়েন গত মাসের শুরুতে, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজে। কেপটাউন টেস্টে প্রোটিয়া ব্যাটসম্যান রায়ান রিকেলটনের ব্যাট ছুঁয়ে বল স্লিপ থেকে বাউন্ডারির দিকে যাচ্ছিল, সেই বল থামাতে গিয়ে অ্যাঙ্কেলে চোট পান সাইম। মাঠে তাঁর প্রতিক্রিয়া দেখেই বোঝা যাচ্ছিল, গুরুতর কিছুই হয়েছে।
দারুণ ছন্দে ছিলেন সাইম.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ৬৬টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব হিসাবে এক হাজার ৩৭৪ কোটি ৬১ লাখ ৭ হাজার ২২১ টাকা রয়েছে।
বুধবার (৯ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
দুদকের পক্ষে কমিশনের উপপরিচালক মামলার অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা তাহাসিন মুনাবীল হক এ আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির সাবেক ডিএমডি মো. আকিজ উদ্দিন (এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সচিব) ও অন্যান্যের বিরুদ্ধে অভিযোগের অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি মর্জিনা আক্তার ও মো. সাদ্দাম হোসেনসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান কর্তৃক এস.আলম গ্রুপভুক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহে কর্মরত বিভিন্ন ব্যক্তি তাদের আত্মীয়-স্বজনের নামে বেনামে ভুয়া ঋণ ও বিনিয়োগ দেখিয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেন।
তাদের বিভিন্ন ব্যাংক হিসেবে স্থানান্তর করে মানিলন্ডারিং অপরাধ সংগঠন করে বিদেশে টাকা পাচার এবং জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
অনুসন্ধানকালে বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, এসব ব্যক্তিরা এবং তার পরিবারের সদস্যরা ব্যাংক হিসাবের অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির পূর্বে বর্ণিত সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীতে এসব টাকা উদ্ধারকরণ দুরূহ হয়ে পরবে। এ কারণে এসব ব্যাংক হিসাবসমূহ অবরুদ্ধ করা একান্ত আবশ্যক।
ঢাকা/মামুন/এনএইচ