নারায়ণগঞ্জে বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা-ছেলেসহ নিহত ৩
Published: 7th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়-এ বাস ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা সংঘর্ষে মা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুরে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতরা হলেন- অটোরিকশাচালক আনিসুর রহমান (২৩), গাইবান্ধার সুনামগঞ্জ থানার আশরাফুল আলমের স্ত্রী কাকলি (৩৫) ও তার ছেলে আরিয়ান আহম্মেদ রাফি (৫) ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী ওয়াহিদ মোরশেদ।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে দ্রুতগতির একটি বাসের সঙ্গে উল্টোপথে আসা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অটোতে থাকা মা-ছেলে এবং চালকের মৃত্যু হয়।
ওসি কাজী ওয়াহিদ মোরশেদ বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বাসটি আটক করতে পারলেও চালক পালিয়ে গেছেন। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
বিএইচ
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
সত্য প্রকাশে আর ভয় নেই, সময় এসেছে সত্য প্রকাশের : জব্বার
নারায়ণগঞ্জ মহানগরী জামায়াতের আমীর মুহাম্মদ আবদুল জব্বার বলেছেন, প্রযুক্তিগত দক্ষ জনশক্তি দেশের জন্য বেশী প্রয়োজন। দক্ষ জাতি উন্নত শিখরে, যে জাতি যতবেশি প্রযুক্তিগত জ্ঞ্যানে উন্নীত সে জাতি তত বেশী টেকসই উন্নয়নশীল।
শনিবার সকালে নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়ায় এক মিলনায়তনে জামায়াতের মহানগরী প্রচার ও আইটি বিভাগের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মহানগরী আমীর মুহাম্মদ আবদুল জব্বার।
তিনি আরো বলেন, সংবাদ এই নয় যে আপনি যা পেলেন যাচাই বাছাই ছাড়া প্রতিযোগিতা মূলক ছেড়ে দিলেন। এই অসুস্থ মানসিকতা থেকে বের হয়ে জাতির কল্যাণে আমাদের কাজ করতে হবে। এখন আর সত্য প্রকাশে ভয় পাবার সময় নেই, সময় এসেছে সত্য প্রকাশের।
মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার মানোয়ার হোসাইনের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি আবু সাঈদ মুন্না মহানগরী কর্ম পরিষদের সদস্য মাওলানা শাহাবুদ্দিন, নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সহ সভাপতি এডভোকেট মাইনউদ্দিন মিয়া, এন ডি এফ মহানগরী সভাপতি ডা: আলী আশরাফ খান, মহানগরী প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি হাফেজ আবদুল মোমিন,আইটি বিভাগের সদস্য মুস্তফা মঈনুল হক তারেক সহ প্রচার ও আইটি বিভাগের নেতৃবৃন্দ।