সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

দেশের চলমান পরিস্থিতিকে বিবেক ও দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে সমর্থনযোগ্য নয় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজ ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা বলেন।

ডা.

শফিকুর রহমান বলেন, গত তিন দিন ধরে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় যে সমস্ত অনাকাঙ্ক্ষিত কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে তা বিবেক ও দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে অনেকটাই সমর্থনযোগ্য নয়। এসব কর্মকাণ্ডে কোনোভাবেই কোনো দায়িত্বশীল নাগরিক সম্পৃক্ত হতে পারে না।

তিনি আরও বলেন, আমাদের আহ্বান, আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার মধ্যে কোনোই কল্যাণ নেই।

আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের বিচার দাবি করে জামায়াতের আমির বলেন, গত ১৫ বছরে যারা খুন, গুম, লুটপাট, দুর্নীতি বিশেষভাবে ২৪’ এর গণহত্যা সংগঠিত করেছে, অতি দ্রুত আইনের আওতায় এনে তাদের বিচার এবং সাজা নিশ্চিত করা হোক।

সবশেষে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, পাচারের অর্থ, লুণ্ঠনের অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফিরিয়ে আনা হোক। নিরীহ জনগণের জান, মাল ও ইজ্জতের নিরাপত্তা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে।

 বিএইচ

উৎস: SunBD 24

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রামে দুই ঘণ্টা দেরিতে ছেড়েছে মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ, ভাঙচুর

চট্টগ্রাম থেকে চাঁদপুরগামী ট্রেন মেঘনা এক্সপ্রেস দুই ঘণ্টা দেরিতে ছাড়ায় বিক্ষোভ ও ভাঙচুর করেছেন যাত্রীরা। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে নগরের বটতলী রেলস্টেশনে যাত্রীরা উত্তেজিত হয়ে ভাঙচুর করেন।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, মেঘনা এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম থেকে ছাড়ার কথা সন্ধ্যা ছয়টায়। কিন্তু ছেড়েছে ৭টা ৫০ মিনিটে। এ কারণে কিছু যাত্রী ভাঙচুর করেছেন। মেঘনা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে কক্সবাজারগামী প্রবাল এক্সপ্রেসে। মূলত কক্সবাজার থেকে প্রবাল এক্সপ্রেস দেরিতে চট্টগ্রামে পৌঁছানোর কারণে এই বিলম্ব হয়েছে।

মেঘনা এক্সপ্রেসের যাত্রী মো. হানিফ প্রথম আলোকে বলেন, রেলওয়ের গাফিলতির কারণে ট্রেন ছাড়তে প্রায় দুই ঘণ্টা দেরি হয়েছে। এ কারণে রেলওয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যাত্রীদের বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। পরে যাত্রীরা কিছু চেয়ার ভাঙচুর করেন।

সাইফুল ইসলাম নামের আরেক যাত্রী প্রথম আলোকে বলেন, নারী ও শিশু যাত্রীরা ভোগান্তির শিকার হয়েছেন। ট্রেন কখন ছাড়বে, এ বিষয়ে রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানাতে পারেননি। এ কারণেই মূলত সমস্যার সৃষ্টি হয়।

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন ম্যানেজার আবু বকর সিদ্দিক মন্তব্য করতে রাজি হননি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ