ফাইনালে দুইশ’ রানের পথে ছুটছে চট্টগ্রাম
Published: 7th, February 2025 GMT
বিপিএলের ফাইনালে টস জিতে শুরুতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ফরচুন বরিশাল অধিনায়ক তামিম ইকবাল। শুরুতে ব্যাটিং করছে চট্টগ্রাম কিংস। দুই ওপেনার খাজা নাফি ও পারভেজ ইমনের ব্যাটে ঝড়ো শুরু করে চট্টগ্রাম। তারা দু’জনই ফিফটি করে দলকে দুইশ’ রানের পুঁজি পাওয়ার মতো ভিত্তি এনে দিয়েছেন।
চট্টগ্রাম ১৪ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ১৩০ রান তুলেছে। বাঁ-হাতি ওপেনার পারভেজ ইমন ৩৫ বলে ৫৫ রান করেছেন। তার সঙ্গী গ্রাহাম ক্লার্ক। খাজা নাফি ৪৪ বলে ৬৬ রান করে ফিরেছেন। সাতটি চার ও তিনটি ছক্কা মেরেছেন তিনি।
বিদেশি ক্রিকেটারের তারার মেলা বসিয়েছে ফরচুন বরিশাল। ফাইনালে ‘কাকে রেখে কাকে খেলাব’ এমন অবস্থা তামিম ইকবালের দলের। তবে ডেভিড মালান, মোহাম্মদ নবী ও কাইল মেয়ার্সের সঙ্গে পেসার মোহাম্মদ আলীকে একাদশে নিয়েছে তারা। ফাইনালের জন্য জেমি নিশামকে ডেকে আনলেও খেলায়নি।
ফাইনালের জন্য চট্টগ্রাম কোন কোন বিদেশি তারকা আনবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা ছিল। তবে কোয়ালিফায়ারের একাদশেই আস্থা রেখেছে তারা। শুধু আলিস আল ইসলাম ইনজুরিতে পড়ায় নাইম ইসলাম একাদশে ঢুকেছেন।
বরিশালের একাদশ: তামিম ইকবাল, তাওহীদ হৃদয়, ডেভিড মালান, কাইল মায়ার্স, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, মোহাম্মদ নবী, রিশাদ হোসেন, তানভীর ইসলাম, এবাদত হোসেন, মোহাম্মদ আলী।
চট্টগ্রাম কিংস: খাজা নাফি, পারভেজ ইমন, গ্রাহাম ক্লার্ক, মোহাম্মদ মিঠুন, হুসেইন তালাত, নাইম ইসলাম, শামীম পাটোয়ারি, আরাফাত সানি, শরিফুল ইসলাম, খালেদ আহমেদ, বিনোরা ফার্নান্দো।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ঈদ পুনর্মিলনী
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ঈদ পুনর্মিলনী ৭ এপ্রিল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করে বক্তব্য দেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম আজহারুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, মো. কাউছার উল আলম ও আবু নাছের মোহাম্মদ নাজমুল বারীসহ সারাদেশ থেকে ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, ৯টি জোনের জোনপ্রধান, ২০৬টি শাখার শাখা ব্যবস্থাপক, ১৭৭টি উপশাখার ইনচার্জসহ অন্যান্য নির্বাহী ও কর্মকর্তারা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে যুক্ত থেকে পারস্পরিক ঈদ আনন্দ ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন।
মোহাম্মদ আবদুল মান্নান প্রধান অতিথির ভাষণে ঈদুল ফিতরকে বাংলাদেশের বৃহত্তম ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব উল্লেখ করে বলেন, “রমজান ও ঈদের মূল শিক্ষার আলোকে ধনী-গরীবের বৈষম্য কমানো, দারিদ্র্য বিমোচন ও সংকুলানমূলক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।”
তিনি বলেন, “গত ৬ মাসে ৭ লাখ ৩৩ হাজার নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে মানুষ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রতি তাদের আস্থার স্বীকৃতি দিয়েছে। আস্থা ফিরে আসায় এই সময়ে ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা নতুন আমানত সংগ্রহের পাশাপাশি ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা অনাদায়ী বিনিয়োগ আদায় হয়েছে।”
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের কল্যাণমুখী সেবা সাধারণ মানুষের নিকট পৌঁছে দিয়ে তাদের জীবনমান উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ঢাকা/সাজ্জাদ/এসবি