বিজেআইএম মহাসচিব হলেন মোহাম্মদ আলী মাজেদ
Published: 7th, February 2025 GMT
বিদেশি সংবাদমাধ্যমে কর্মরত দেশের সাংবাদিকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশি জার্নালিস্টস ইন ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়ার (বিজেআইএম) মহাসচিব হয়েছেন ফরাসি সংবাদ সংস্থা এএফপির সাংবাদিক মোহাম্মদ আলী মাজেদ। তিনি এর আগে এএফপি ফ্যাক্টচেকের ফ্যাক্টচেক রিপোর্টার ছিলেন।
বিজেআইএমের অ্যাডহক নির্বাহী কমিটির মহাসচিব আলজাজিরা ও নিক্কি এশিয়ার সাংবাদিক ফয়সাল মাহমুদের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আলী মাজেদ।
সংগঠনটির আহ্বায়ক স্যাম জাহান ও কোষাধ্যক্ষ রেদওয়ান আহমেদের দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফয়সাল মাহমুদ নয়াদিল্লির বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রেস মিনিস্টার নিযুক্ত হওয়ায় অ্যাডহক কমিটির অভ্যন্তরীণ ভোটে সংগঠনটির নতুন মহাসচিব নির্বাচন করা হয়েছে।
আলী মাজেদ ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠিত সংগঠন বিজেআইএমের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং এর নির্বাহী সদস্য ছিলেন।
নতুন নির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নিউইয়র্ক টাইমসের হয়ে কাজ করা সাংবাদিক সাইফ হাসনাত। তিনিও সংগঠনটির সহপ্রতিষ্ঠাতা।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
চৈত্রসংক্রান্তি ও বৈসাবি উপলক্ষে পাঁচ দিন ছুটির দাবি
চৈত্রসংক্রান্তি ও বৈসাবি উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পাঁচ দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধের দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জুম্ম শিক্ষার্থী পরিবার’ নামের একটি সংগঠন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই দাবি জানান সংগঠনটির জ্যেষ্ঠ সদস্য মিশন চাকমা।
এতে বলা হয়, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত পাহাড়ি ও সমতলের জাতিগোষ্ঠীর প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসুক, সাংগ্রাই, বিজু, বিহু, চাংক্রান, চৈত্রসংক্রান্তি আবহমান সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অংশ। এ উৎসব পার্বত্য অঞ্চলের পাহাড়ি জাতিসত্তা এবং সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জনগণের কাছে জাতীয় ও সামাজিক ঐক্যের প্রতীক। ১২ থেকে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সাত শতাধিক বিভিন্ন জাতিসত্তার শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত থাকলেও উৎসবের দিন তাঁদের ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে উল্লেখ করা হয়, ইতিমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন উৎসব উপলক্ষে পাঁচ দিন ক্লাস ও পরীক্ষা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও এক দিনের রাষ্ট্রীয় ছুটি ঘোষণা করেছে।
এর আগে গত ৫ মার্চ উপাচার্যকে চিঠি দিয়ে পাঁচ দিন ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধের দাবি জানিয়েছিল বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন। চিঠি দেওয়া ওই সংগঠনগুলো হচ্ছে ত্রিপুরা স্টুডেন্টস ফোরাম, বাংলাদেশ মারমা স্টুডেন্টস কাউন্সিল, বাংলাদেশ ম্রো স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জুম্ম শিক্ষার্থী পরিবার, বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ।