কুয়েতের কৃষি অঞ্চল আব্দালিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাথে বিনিময় করেছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) কুয়েতের আব্দালি এলাকায় আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন, প্রবাসী ব্যবসায়ী ও কমিউনিটি নেতা সমির মিয়া।

সাংবাদিক আ হ জুবেদের পরিচালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাকিবুল করিম চৌধুরী, মিনিস্টার শ্রম আবুল হোসেন, কাউন্সেলর ও দূতালয় প্রধান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, ভিসা ও পাসপোর্ট বিভাগের কাউন্সেলর ইকবাল আকতার ও সোনালী ব্যাংক প্রতিনিধি জাকির হোসেন মজুমদার।

অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত প্রবাসীদের সমস্যা, প্রত্যাশা ও অনেক দাবি-দাওয়ার কথা শুনেন।

এ সময় তিনি আয়োজকদের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “প্রবাসীদের কল্যাণে দূতাবাস নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে”। প্রবাসীদের সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করার আশ্বাসও দেন রাষ্ট্রদূত।

এছাড়া উপস্থিত প্রবাসীদের পক্ষ হতে অভিযোগ, সমস্যা ও বিভিন্ন পরামর্শ এর কথা তুলে ধরা হলে দূতাবাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা জানান, দূতাবাস তার দায়িত্বে পালনে বদ্ধপরিকর। অবশ্যই প্রবাসীদের সুবিধার্থে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

অনুষ্ঠানে আয়োজক কমিটির প্রবাসী নেতা নজরুল ইসলাম, আলাউদ্দিন, আব্দুস সালাম, মো.

হাশেম, ফিরোজ আহমদ, শাকিল আহমদ, মামুন মিয়া, কপিল আহমদ, রহিম উদ্দিন, সোহেল আহমদ, হাছান আহমদ, শামিম আহমদসহ কৃষি অঞ্চল আব্দালিতে বসবাসরত শ্রমজীবী বিপুলসংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপস থ ত

এছাড়াও পড়ুন:

পুলিশের কাছ থেকে ছাত্রলীগ নেতা ‘ছিনতাই’, গ্রেপ্তার ৪

বড়লেখায় রাজনৈতিক মামলার আসামি এক ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ কাজে তাঁর স্বজন ও স্থানীয় লোকজন জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।

শনিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার কলাজুরা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা হলেন– উপজেলা কলাজুরা গ্রামের তাজুল ইসলাম, জামিল আহমদ, গৌরধন সিংহ ও মুরাদ আহমদ। স্থানীয়দের অভিযোগ, মূল অপরাধীদের গ্রেপ্তার না করে পুলিশ নিরীহ তিন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে।

এ ঘটনায় শনিবার রাতেই বড়লেখা থানার এসআই দেবল চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে ১৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৫০ থেকে ৬০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।

থানা পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কলাজুরা গ্রামের বাসিন্দা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আজির উদ্দিনের ছেলে ছাত্রলীগ নেতা মাসুম আহমদ হাসানের বিরুদ্ধে থানায় মামলা রয়েছে।

শনিবার রাতে বড়লেখা থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই তৌহিদুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ কলাজুরা বাজারে অভিযান চালিয়ে মাসুমকে গ্রেপ্তার করে। পরে গাড়িতে তোলার সময় স্বজন ও স্থানীয় লোকজন জড়ো হয়ে তাঁকে ছিনিয়ে নেন। এ সময় ছাত্রলীগ নেতা মাসুম পালিয়ে যান। পরে বড়লেখা থানার ওসি আবুল কাশেম সরকারসহ অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করে।

মামলার বাদী বড়লেখা থানার এসআই দেবল চন্দ্র সরকার রোববার দুপুরে জানান, ছাত্রলীগ নেতা মাসুমকে গ্রেপ্তারের সময় পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয় এবং আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে।

বড়লেখা থানার ওসি আবুল কাশেম সরকার জানান, রোববার বিকেলে গ্রেপ্তার আসামিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পরিবেশকে স্বাস্থ্যকর রাখার বিষয়টি মানব সভ্যতার সঙ্গে সম্পর্কিত
  • মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ আর নেই
  • মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ আহমদ বাদাওয়ি মারা গেছেন
  • আওয়ামী রাজনীতির মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে: সালাহ উদ্দিন
  • জাতি এবার হিন্দুত্ববাদ প্রভাবমুক্ত বাঙলা নববর্ষ উদযাপন করল: ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ
  • নারায়ণগঞ্জে খেলাফত মজলিস ফিলিস্তিন-বাংলাদেশ সংহতি সমাবেশ
  • বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ পার্কে বর্ষবরণ
  • নববর্ষের ঐতিহ্যকে একটি গোষ্ঠী কুক্ষিগত করে রেখেছিল: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
  • অধ্যাপক আহমদ শামসুল ইসলাম আর নেই
  • পুলিশের কাছ থেকে ছাত্রলীগ নেতা ‘ছিনতাই’, গ্রেপ্তার ৪