পীরগঞ্জে নারীর মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার
Published: 7th, February 2025 GMT
রংপুরের পীরগঞ্জে দেলোয়ারা বেগম (৩৫) নামে এক নারীর মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে চতরা ইউপি’র বড়বদনাপাড়া গ্রামের পুর্বপাড়ার শাহারুলের মরিচের ক্ষেত থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
দেলোয়ারা গাইবান্দার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দিলালপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের মেয়ে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বড়বদনাপাড়ার শাহারুলের স্ত্রী রওশনারা বেগম মরিচ উঠাতে ক্ষেতে যায়। এ সময় মাথাবিহীন এক নারীর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে। এতে গ্রামের লোকজন ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। পরে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মাথাবিহীন লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমএ ফারুক জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে মরদেহের পরিচয় মিললেও এখনও মাথা খুঁজে পাওয়া যায়নি। হত্যাকাণ্ডের রহস্যও জানা যায়নি।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: মরদ হ
এছাড়াও পড়ুন:
‘কোথাও যাচ্ছি না, অবসরও নিচ্ছি না’- চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতে রোহিত
‘‘আর একটা কথা, আর কোনও গুজব যাতে না ছড়ায়, সেজন্য জানাচ্ছি, আমি এই ফরম্যাট থেকে অবসর নেব না। ’’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল জয়ের পর ট্রফি হাতে, গলায় মেডেল জড়িয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন শিরোপাজয়ী রোহিত শর্মা। লম্বা সংবাদ সম্মেলনে অনেক প্রশ্ন উঠেছিল। সবশেষে রোহিত নিজ থেকে এমন ঘোষণা দিয়ে উপস্থিত সবাইকে অবাক করে দেন।
২০২৪ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর ক্রিকেটের সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাট ছেড়ে দেন রোহিত। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বললেও রোহিত চালিয়ে যান ঘরোয়া ক্রিকেট। ওয়ানডে রোহিত কবে ছাড়বেন তা নিয়ে জল্পনা কল্পনা চলছিল। বিশেষ করে ২০২৭ বিশ্বকাপকে মাথায় রেখে ভারত কোন পরিকল্পনায় এগিয়ে যাবে সেটাও ছিল ভাবনার।
২০২৫ সালে ভারত জিতল চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। নিউ জিল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জয়ের নায়ক রোহিত। ২৫২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় রোহিত ৭৬ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলেন ৭ চার ও ৩ ছক্কায়। ২০০৭ সালে ওয়ানডে ক্যারিয়ার শুরু রোহিতের। ২৭৩ ম্যাচে তার রান ১১ হাজার ১৬৮। ২০১৪ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২৬৪ রান তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ।
ভারতের শিরোপা জয়ের পেছনে দলের পারফর্মারদের গভীরতা, নিজেদের বোঝাপড়া এবং উপভোগের মন্ত্রর কথা বললেন রোহিত, ‘‘এটা (চ্যাম্পিয়নস ট্রফি) দলের কোয়ালিটি প্রমাণ করে। দলের গভীরতা প্রকাশ করছে। নিজেদের বোঝপড়া, উপভোগ করার মানসিকতা, উদযাপনের মন্ত্র সব কিছু মিলিয়ে আমাদের দল। এভাবেই আমরা ক্রিকেটটা খেলতে চাই। বাইরে থেকে প্রচুর চাপ আসে। আমাদের নিয়ে অনেক জল্পনা হয়। কিন্তু ছেলেরা বাইরের সেই চাপ, আবেগ সামলে নিয়ে কিভাবে ম্যাচ জিততে পারব এবং খেলাটা উপভোগ করতে পারব সেদিকে মনোযোগ দেয়।’’
ঢাকা/ইয়াসিন