কলাপাড়ায় সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম মিরণকে হত্যাচেষ্টায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। কলাপাড়া প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার দুপুরে এ কর্মসূচি পালিত হয়।

কলাপাড়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি হুমায়ুন কবিরের সভাপতিত্বে এ সময় বক্তব্য দেন পৌর বিএনপির সভাপতি গাজী মো. ফারুক, সাধারণ সম্পাদক মুসা তাওহীদ নান্নু মুন্সি, মহিপুর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান পারভেজ, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার, যুবদল নেতা হারুন-অর-রশীদ, সাংবাদিক মেজবাহউদ্দিন মাননু, এসএসএম মোশারফ হোসেন মিন্টু, মহসিন পারভেজ, অমল মুখার্জী, জাহিদ রিপন, হোসাইন আমির, অ্যাডভোকেট কাওসার হোসেন, রাসেল মোল্লা, নীল রতন কুণ্ডু, সজল বিশ্বাস, রাশেদ মোশাররফ কল্লোল প্রমুখ। 

গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে পৌরসভার নিজ বাসার সামনে হামলা করে মিরণের হাতের রগ কেটে দেয় দুর্বৃত্তরা। তাঁর কবজি, মাথা, চোখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। মিরণের চিৎকার শুনে পরিবারের সদস্যসহ আশপাশের লোকজন এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। বর্তমানে তিনি ঢাকায় এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 

মহিপুর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, সিসিটিভির ফুটেজ দেখে আসামি শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

মালদ্বীপে বাংলাদেশিকে ছুরিকাঘাত, নেপালি রিমান্ডে

মালদ্বীপে নেপালি যুবকের ছুরিকাঘাতে এক প্রবাসী বাংলাদেশি গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি দেশটির ইন্দিরা গান্ধী মেমোরিয়াল হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন আছেন। 

রাজধানী মালের মাভিয়া মাগুর থাসিরু ক্যাফেতে মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে মো. রাহিজ মিয়া নামের ওই প্রবাসী বাংলাদেশিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। ৫০ বছর বয়সী মো. রাহিজ মিয়ার বাড়ি নরসিংদীর রায়পুর উপজেলায়।

মালদ্বীপ পুলিশের বরাত দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) অভিযুক্ত ২৪ বছর বয়সী নেপালি যুবক সিদ্ধার্থ গুরুংকে আদালতের আদেশে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।

ছুরিকাঘাতের কারণ এখনো জানা যায়নি। পুলিশও এ বিষয়ে কিছু বলতে পারেনি। 

ঢাকা/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ