প্রবন্ধ
মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ– মেজর (অব.) নাসির উদ্দিন, আগামী প্রকাশনী।। মুক্তিসংগ্রাম, বিপ্লববাদ ও অন্যান্য– আবু সাইদ খান, পাঠক সমাবেশ।। উন্নয়ন ও বিশ্বায়ন: দৃশ্যপট আন্তর্জাতিক ও বাংলাদেশ– রিজওয়ানুল ইসলাম, বাতিঘর।। বাঙ্গালার ইতিহাস– ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, সংগ্রহ-সম্পাদনা-ভূমিকা: দেলওয়ার হাসান, পাঠক সমাবেশ।। স্ক্যান্ডাল অব দি ইউনিভার্স– গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ, অনুবাদ: হারুন রশীদ, চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।। এভারেস্ট ও লোৎসে শিখরে– বাবর আলী, চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।। ভাষা আন্দোলন: আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী– এম আবদুল আলীম, আগামী প্রকাশনী।। চেতনায় নজরুল– আবদুল লতিফ, আগামী প্রকাশনী।। দ্য রথস্চাইল্ড: অর্থের ফেরিওয়ালা– আসাদ মিরণ, সময় প্রকাশন।। অল দ্য প্রাইম মিনির্স্টার্স ম্যান– জনার্দন ঠাকুর, অনুবাদ: শফিক ইকবাল, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। শাহদের শাহ: এক ইরানি স্বৈরশাসকের পতন– রিশার্ত কাপুসচিন্সকি, ওয়াহিদ কায়সার, বাতিঘর।
কথাসাহিত্য
জুলাই ক্যালাইডোস্কোপ– হাসনাত আবদুল হাই, আগামী প্রকাশনী।। মানচিত্র– শাহীন আখতার, বাতিঘর।। আচার্য ও তার অলীক পাণ্ডুলিপি– স্বকৃত নোমান, অনন্যা প্রকাশনী।। গারিনের মারণরশ্মি– আলেক্সেই তলস্তয়, অনুবাদ : অরুণ সোম, বাতিঘর।। বিষাদ বসুধা– মোস্তফা কামাল, সময় প্রকাশন।। গুবলু গোয়েন্দা বিপদে– অরুণ কুমার বিশ্বাস, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। গাজা উপত্যকার গল্প: বন্দিমানুষের সুবিন্যস্ত অক্ষরমালা– অনুবাদ ও ভূমিকা: মহিউদ্দীন মোহাম্মদ, ঐতিহ্য প্রকাশনী।। কিশোর গল্প সংকলন– কাইজার চৌধুরী, সময় প্রকাশন।। চিলড্রেন অফ হ্যাভেন– মাজিদ মাজিদি, ফরাসি থেকে অনুবাদ: মুমিত আল রশিদ, ঐতিহ্য প্রকাশনী।। রুমির গভীর প্রেমালাপ— আজিমা মেলিতা ও মারিয়াম মাফি, অনুবাদ: আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু, ঐতিহ্য প্রকাশনী।। আবুল হাসানের স্মৃতি– আবিদ আজাদ, ঐতিহ্য প্রকাশনী।। ট্রেন টু ঢাকা– আশীফ এন্তাজ রবি, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। চট্টিমুণ্ডা ও তার তীর– মহাশ্বেতা দেবী, ঐতিহ্য প্রকাশনী।। হন্ত্রক– এনামুল রেজা, চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।। বৃষ্টি ও নাকফুলের গল্প– এমরান কবির, অনুপ্রাণন প্রকাশনী।। কল মি লাইকা– মোজাফ্ফর হোসেন, ক্রিয়েটিভ ঢাকা পাবলিকেশন।। উড়াল পঙ্খীর দ্যাশে– কুমার প্রীতীশ বল, ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশ।
কবিতা
ছিন্নপত্র– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ঐতিহ্য প্রকাশনী।। ইসলাম অনুধ্যেয় নজরুলের কবিতা– ঝিঙেফুল প্রকাশনী।। আবিদ আজাদ রচনাবলি (প্রথম খণ্ড), ঐতিহ্য প্রকাশনী।। অতঃপর বিষণ্নতা– উৎপল দত্ত, আগামী প্রকাশনী।। উপপদ্য– নওরোজ ইমতিয়াজ, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী নির্বাচিত ওহী-মাহী ফ্লোরা, চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।। অনুষঙ্গ– আহাদুজ্জামান মোহাম্মদ আলী, অন্যপ্রকাশ।। বলতে লজ্জা নেই– দৃষ্টি দিজা, চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।। অধরা শহীদি মিছিল– মোহাম্মদ রোমেল, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। ছোটদের অণুকাব্য–দন্ত্যস রওশন, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। মাতাল সার্কাসম্যান– সোয়েব মাহমুদ, চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।। জীবন হাওয়ায় ভাসে– আবদুল্লাহ আল মামুন, চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।। ফুল ও মৃত মাকড়সার জাল– মুনিম রাব্বী, ঐতিহ্য প্রকাশনী।। আমাকে হত্যার জন্য খুঁজছি– মাহমুদ শাওন, চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।। ঝিকটি ফুলের ক্ষমতা– মাজহার সরকার, জাগৃতি প্রকাশনী।। হৃদরোহিনী– মেহেরুন নেসা আলিফ, সেইল পাবলিকেশন।। নরক গুলজারে বাজছে মেহেদী হাসান– তানহিম আহমেদ, বৈভব।
সাক্ষাৎকার, ভ্রমণ, শিশুসাহিত্য ও ছোটকাগজ
আইনস্টাইনের সঙ্গে আলাপচারিতা– কার্লস আই.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: বইম ল সময় প র ব ত ঘর আবদ ল
এছাড়াও পড়ুন:
ডিএসইতে এক সপ্তাহে বাজার মূলধন বেড়েছে ৯ হাজার কোটি টাকা
দেশের পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসেই ঊর্দ্ধমূখীতার দেখা মিলেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে এ সপ্তাহে বেশিরভাগ কোম্পানীর শেয়ার ও ইউনিটের দর বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বৃদ্ধির ফলে বেড়েছে মূল্যসূচক। একই সাথে বেড়েছে বাজার মূলধন।
ডিএসইতে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৬৫ টি প্রতিষ্ঠানের। দর কমেছে ১০৩ টি প্রতিষ্ঠানের। আর ২৭ টি প্রতিষ্ঠানের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর বাড়ায় বেড়েছে বাজার মূলধন। সপ্তাহের লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩০ কোটি টাকা। আগের সপ্তাহে যা ছিল ৬ লাখ ৬৪ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ বাজার মূলধন বেড়েছে ৯ হাজার ১০৫ কোটি ৪২ লাখ টাকা বা ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
বাজার মূলধন বাড়ার পাশাপাশি মূল্যসূচক ডিএসইক্স গত সপ্তাহের চেয়ে ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫১৭৯ তে। ডিএস৩০ সূচকে ৯ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ১৯১২ পয়েন্ট। আর শরিয়াহ্ সূচক ডিএসইএস ১৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৪৭ পয়েন্ট।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪২৬ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৩৩৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ গড় লেনদেন আগের সপ্তাহের থেকে ২৫ শতাংশ বেড়েছে।
সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে বড় ভূমিকা রাখে বিচ হ্যাচারী। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ১৬ কোটি ১০ লাখ টাকার। যা মোট লেনদেনের ৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। গ্রমীনফোনের শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ১১ কোটি ৪৬ লাখ টাকার। আরেক প্রতিষ্ঠান সিটি ব্যাংকের গড় লেনদেনর পরিমাণ ছিল ৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।
এনজে