ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতির নতুন সভাপতি মমিনুল
Published: 7th, February 2025 GMT
ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের আগের কমিটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। সমিতির তিন সদস্যবিশিষ্ট অন্তর্বর্তী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে সভাপতি করা হয়েছে মমিনুল ইসলামকে। সদস্য করা হয়েছে ফরহাদ হোসেন ও মোশারফ হোসেনকে।
গত রোববার আগের কমিটি ভেঙে নতুন অন্তর্বর্তী কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন ঢাকা জেলা সমবায় কর্মকর্তা মোহাম্মাদ সাদ্দাম হোসেন। সমবায় সমিতি আইন ২০০১ (সংশোধিত ২০০২ ও ২০১৩)-এর ২২(২) ধারা অনুযায়ী, বর্তমান ব্যবস্থাপনা কমিটি সম্পূর্ণ ভেঙে দেওয়া হয়। আইনটির ২২(৭) ধারা অনুযায়ী, নতুন করে তিনজনকে অন্তর্বর্তী ব্যবস্থাপনা কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: কম ট
এছাড়াও পড়ুন:
গোদাগাড়ী সাব রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে দুদকের হানা
অনিয়ম, দুর্নীতি, গ্রাহকদের সেবা বঞ্চিত করা এবং অতিরিক্ত ফি আদায়সহ বিভিন্ন অভিযোগ খতিয়ে দেখতে রাজশাহীর গোদাগাড়ী সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইনের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি এনফোর্সমেন্ট টিম এই অভিযান চালায়।
এদিন দেশের ৩৫টি সাবরেজিস্ট্রি অফিসে একযোগে দুদকের অভিযান চালানো হয়। সংশ্লিষ্ট জেলার সমন্বিত কার্যালয় থেকে ৩৫টি এনফোর্সমেন্ট টিম এসব অভিযান পরিচালনা করে। গোদাগাড়ীতে অভিযান চালানো এনফোর্সমেন্ট টিমে আমির হোসাইন ছাড়াও আরেক সহকারী পরিচালক তানভীর আহমেদ সিদ্দীক ও উপসহকারী পরিচালক মাহবুবুর রহমান ছিলেন।
গোদাগাড়ী সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরেই দলিল সম্পাদন হওয়ার পরে রীতিমতো চেয়ার-টেবিল পেতে এক কর্মচারী প্রকাশ্যেই টাকা আদায় করে থাকেন। সাব-রেজিস্ট্রার সাদেকুল ইসলাম টাকা ছাড়া একটি দলিলেও সই করেন না বলে অভিযোগ রয়েছে।
দুদকের ওই দল এ দিন অফিসে সাব-রেজিস্ট্রার সাদেকুল ইসলামকে পায়নি। অফিসে ছিলেন অফিস সহকারী লাইলুন নাহার। তার কাছ থেকেই নানা তথ্য নেন দুদক কর্মকর্তারা। এ দিন দলিলের সার্টিফায়েড কপি সরবরাহ করতে সেবাপ্রার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের চিত্র দেখতে পেয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা।
দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন জানান, দলিল সম্পাদনে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ তারা পেয়েছেন। এ জন্য গত তিন দিনে সম্পাদন করা সব দলিলের কপি চাওয়া হয়েছে। তারা সেবাগ্রহীতাদের সঙ্গে কথা বলে সবকিছু জানবেন। এরপর এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন পাঠানো হবে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে।
ঢাকা/কেয়া/এস