বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও জাসদের কার্যালয় ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগ করেছেন বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাত ৮টার দিকে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা প্রথমে শহরের টেস্পোল রোডে জেলা আওয়ামী লীগ অফিসে হামলা করে। অফিসের আসবাব ভাঙচুর ও পুড়িয়ে দেয়। এরপর পাশেই জাসদ (ইনু) অফিসেও ভাঙচুর করে এবং অগ্নিসংযোগ করে। এছাড়া বগুড়া-৬ সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাগেবুল আহসান রিপুর শহরের শিববাটির
বাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। সেখানেও ভাঙচুর করা হয়। 

বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈনুল ইসলাম বলেন, বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে।

এদিকে বগুড়া-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাহাদারা মান্নানের বাবার বাড়ি সোনাতলার পাকুল্লায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয়েছে। সেখানে আওয়ামী লীগ নেতা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সিদ্দিকুর রহমানের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এছাড়া সোনাতলা উপজেলা আওয়ামী লীগ অফিস পুড়িয়ে দিয়েছে ছাত্র-জনতা।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আওয় ম ল গ ছ ত র জনত আওয় ম

এছাড়াও পড়ুন:

দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা

কোনো ধরনের উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করা হলে দায়ী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শুক্রবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।

এতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে যে কতিপয় ব্যক্তি ও গোষ্ঠী সারাদেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করছে। সরকার এ ধরনের কর্মকাণ্ড শক্তভাবে প্রতিহত করবে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার নাগরিকদের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষায় প্রস্তুত। কোনো ধরনের উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করা হলে দায়ী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এবং দোষীদের বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ