যে তুচ্ছ কারণে সম্পর্ক শেষ হয়ে যেতে পারে চিরতরে
Published: 6th, February 2025 GMT
এই দ্বিতীয়বার প্রেমে পড়ার আগে একটা কারণেই আপনাদের সম্পর্ক শেষ হয়ে যেতে পারে। আর সেটা হলো অতীত নিয়ে পড়ে থাকা বা অতীতের ক্ষত সেরে না ওঠা। বেশির ভাগ মানুষ বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্বই দেয় না। এর ভয়ানক পরিণতির কথা জানিয়েছেন সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা। এটা এতটাই সিরিয়াস সমস্যা যে এর ফলে সম্পর্ক বিচ্ছেদ পর্যন্ত গড়াতে পারে।
‘হোল্ডিং গ্রাজ’ বা খারাপ অতীত থেকে সেরে উঠতে না পারলে কী হয়?প্রথমত, এটা আপনাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে প্রভাবিত করে। যে মানুষটার কারণে আপনি কষ্ট পেয়েছেন বা আপমানিত বোধ করেছেন, আপনার ভেতরে সেই মানুষটার প্রতি একটা ঘৃণা বা দ্বিধা কাজ করে। এক ধরনের প্রতিশোধপরায়ণতা কাজ করে। আপনি সেই ব্যক্তির ভালো চান না। সেটা আপনি মনে রাখেন; কেননা আপনি ওই ব্যক্তির মাধ্যমে আর এ রকম অনুভূতির ভেতর দিয়ে যেতে চান না।
‘ডিফেন্স মেকানিজম’ আপনার জীবনযাপনের সব কিছুকেই প্রভাবিত করে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি ধ্বংসের তীব্র নিন্দা জানানো উচিত: ভারত
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে বিক্ষুব্ধ জনতার ভাঙচুর চালিয়ে ধ্বংসের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানানো উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল। বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে জয়সোয়ালের মন্তব্য প্রকাশ করা হয়। তিনি বলেন, ‘এটা দুঃখজনক যে দখলদার শক্তি ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণের বীরত্বপূর্ণ প্রতিরোধের প্রতীক শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িটি ৫ ফেব্রুয়ারি ধ্বংস করা হয়েছে।’
রণধীর জয়সোয়াল বলেন, ‘বাঙালি পরিচয় ও গর্বকে লালনকারী স্বাধীনতাসংগ্রামকে যাঁরা মূল্যায়ন করেন, তাঁরা বাংলাদেশের জাতীয় চেতনার জন্য এই বাসভবনের গুরুত্ব সম্পর্কে অবগত আছেন। এই ভাঙচুরের ঘটনাটির তীব্র নিন্দা জানানো উচিত।’
হাসিনাকে প্রত্যর্পণের আহ্বানের জবাব দেওয়া হয়নি
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের আশ্রয়ে আছেন। বাংলাদেশ সরকার তাঁকে প্রত্যপর্ণের জন্য ভারতের কাছে আহ্বান জানিয়েছে। সেই আহ্বানের জবাব দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কৃতি বর্ধন সিং। বৃহস্পতিবার ভারতের রাজ্যসভায় লিখিত প্রশ্নের জবাবে কৃতি বর্ধন সিং এ কথা বলেন। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে প্রশ্নের জবাবে কৃতি বর্ধন সিং বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ভারতে আসার আগে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করা “অপরাধের” জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁর প্রত্যর্পণ চেয়েছে। বাংলাদেশ সরকারকে (এ বিষয়ে) কোনো জবাব দেওয়া হয়নি।’