নবনির্বাচিত (২০২৪-২৬) মেয়াদের বিআইজেএফ কার্যনির্বাহী কমিটিকে ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করে নেন দেশের তথ্যপ্রযুক্তি সংগঠন ও ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষ নেতার।
সংগঠনের সদস্য আর গুণী তথ্যপ্রযুক্তি পেশাজীবী ব্যক্তিদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে মিলনমেলায় রূপ নেয় নতুন কমিটির অভিষেক আয়োজন। রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত রাওয়া ক্লাবের ঈগল হলে বুধবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হয় অভিষেক অনুষ্ঠান।
সূচনা পর্বে কোরআন তিলওয়াত শেষে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে নীরবতা পালন করা হয়। তারপর মঞ্চে একে একে ফুলেল শুভেচ্ছা আর দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত নিয়ে করণীয় বিষয়ে বক্তব্য দেন অতিথিরা। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সংগঠনের ২২ বছরের অতীত স্মৃতিচারণ করে ভবিষ্যতের পথ চলায় অনুপ্রেরণা দেন বক্তারা।
তথ্যপ্রযুক্তি খাতের নেতৃত্বে থাকা সংগঠন বিসিএস, আইএসপিএবি, বাক্কো, ইক্যাব, বেসিস, বিডিকম অনলাইন, সার্কেল নেটওয়ার্ক, প্রিমিয়াম কানেক্টটিভি লিমিটেড, বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশন, স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ও বেশ কিছু তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য ও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
অভিষেকে নতুন নেতৃত্বের ওপর আস্থা রেখে পরামর্শ ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য দেন বেসিস সহায়ক কমিটির চেয়ারম্যান ও ডিএনএস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাফেল কবীর, টেকনো হেভেনের প্রধান নির্বাহী হাবিবুল্লাহ এন করিম, ড্যাফোডিল পরিবারের চেয়ারম্যান সবুর খান, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির (বিসিএস) সাবেক সভাপতি শাহিদ-উল-মুনীর, আইআইজিএবি সভাপতি আমিনুল হাকিম, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কনট্যাক্ট সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্কো) সভাপতি তানভীর ইব্রাহীম, সাবেক সভাপতি (বেসিস) রাসেল টি আহমেদ ছাড়াও সংশ্লিষ্ট খাতের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
নির্বাচিত নতুন কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি হিটলার এ.
অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হয় বিআইজেএফ অভিষেক মঞ্চ। দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের শীর্ষ সব সংগঠন ফুল দিয়ে নতুন কমিটিকে শুভেচ্ছা জানায়। ফুলেল শুভেচ্ছা জানান বাংলালিংকের হেড অব কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান, গ্রামীণফোনের হেড অব কমিউনিকেশন্স শারফুদ্দিন আহমেদ, বাক্কোর সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আলিম, ওয়ালটন ডিজিটেকের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন, গ্রামীণফোনের এক্সটার্নাল কমিউনিকেশন বিভাগের প্রধান আংকিত সুরেকা, মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মনিরুল বাসার, বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ, ইনফো পাওয়ারের এক্সটার্নাল কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট জুবাইয়া ঝুমা, অনর মোবাইলের সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার ফারুক রহমান, বিকাশ-এর জেনারেল ম্যানেজার রুখসানা মিলি, ব্যাকপেজ পিআরের অ্যাসোসিয়েট অ্যাকাউন্ট ডিরেক্টর আজম চৌধুরী, গিগাবাইট ব্র্যান্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার খাজা মো. আনাস খান, এক্সনহোস্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সালেহ আহমেদ, হুয়াওয়ে বাংলাদেশের মিডিয়া বিভাগের প্রধান তানভীর আহমেদ, ভিভো বাংলাদেশের কান্ট্রি ব্র্যান্ড ম্যানেজার তানজীব আহমেদ, অপো বাংলাদেশের ব্র্যান্ড প্রমোশন ম্যানেজার নাজমুস সাকিব, রিয়েলমি ব্র্যান্ডের পাবলিক রিলেশন বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার শাহেদ মোরশেদ জায়গীরদার, শাওমি বাংলাদেশের মার্কেটিং ম্যানেজার সামিউল মেহেদী হিমেল ও পাবলিক রিলেশন সমন্বয়ক মেহেদী হাসান রুমী, ইউমিডিজি ব্রান্ডের সেলস অ্যান্ড অপারেশন হেড মাসুকুর রহমান প্রমুখ।
শুভেচ্ছা জানাতে উপস্থিত ছিলেন ওরাকলের বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবাবা দৌলা, রিভ গ্রুপের গ্রুপ প্রধান নির্বাহী এম রেজাউল হাসান, প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা রায়হান হোসেন, ডিএক্স গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দেওয়ান কানন, টেকটাইমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাকিব আরাফাত, টেলিটকের উপ-ব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) তোফায়েল আজম চৌধুরী, সি-ডাটার বাংলাদেশ প্রধান হ্যামলেট সাহা, বাংলালিংক ডিজিটালের কর্পোরেট হেড অব কমিউনিকেশন্স গাজী তৌহিদ আহমেদ প্রমুখ।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব যবস থ কম ট র র এক স রহম ন স গঠন আহম দ
এছাড়াও পড়ুন:
মধুমিতা বন্ধের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে পরিচালনা পর্ষদ
ঈদুল আজহার পর বন্ধ হয়ে যাবে দেশের ঐতিহ্যবাহী প্রেক্ষাগৃহ মধুমিতা, সপ্তাহখানেক আগে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান প্রেক্ষাগৃহটির স্বত্বাধিকারী ইফতেখার নওশাদ। ঘোষণার সাত দিনের মধ্যে এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সংশ্লিষ্ট কৃর্তপক্ষ। আপাতত মধুমিতা বন্ধ হবে না। প্রেক্ষাগৃহের পরিচালনা পর্ষদের সবাই আলোচনা করে এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। প্রথম আলোকে খবরটি নিশ্চিত করেছেন ইফতেখার নওশাদ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ইফতেখার নওশাদ বলেন, ‘আমাদের এক রকম সিদ্ধান্ত হয়েছিল। পরে আবার পরিচালনা পর্ষদের সবাই মিলে মধুমিতা নিয়ে কয়েক দফা আলোচনা করেন। এরপর সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেন যে আপাতত সিনেমা হল বন্ধ করার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তাতে যাচ্ছেন না তাঁরা। আমরা যদি সিনেমা হল বন্ধ করি, তাহলে সংবাদ সম্মেলন করে সবাইকে জানাব।’
ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ