ঢাকায় ছিনতাই ঠেকাতে ট্রাফিক সার্জেন্টদের স্মল আর্মস (হালকা বা ছোট অস্ত্র) দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

বৃহস্পতিবার উত্তরায় ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি আয়োজিত ‘ঢাকা মহানগরীতে কাউন্টার ও ই-টিকিটিং পদ্ধতিতে বাস চলাচল’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএমপি কমিশনার এ কথা বলেন।

উত্তরার হাউস বিল্ডিং থেকে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত ছিনতাই প্রতিরোধের ব্যবস্থা কী এমন প্রশ্নে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‌‘এই এলাকায় ছিনতাই হয়। এর আগেও আমি ব্যবস্থা নিয়েছি। এক মাস আগেও রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রকোপ বেড়েছিলো। ব্যাপক ধরপাকড়ের কারণে ১৫ দিন ধরে ছিনতাই খুব কমে গেছে। কারণ তাদের (ছিনতাইকারীদের) জেলে রাখা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, আমাদের জনবল কম। ট্রাফিকের লোক আরও অসহায়। একজন ডিউটি করেন। তারা নাজুক অবস্থায়। সার্জেন্টদের স্মল আর্মস দিয়ে দিচ্ছি তিনি যেন এক, দুই বা তিন জন ছিনতাইকারী মোকাবিলা করতে পারেন।’

বুধবার রাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে হামলা ও ভাঙচুরে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে করা এক প্রশ্নের উত্তরে সাজ্জাত আলী বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি। রাত দুইটা-আড়াইটা পর্যন্ত আমি মনিটরিং করেছি।’

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ড এমপ

এছাড়াও পড়ুন:

শেখ হাসিনার ভাষণের কঠোর সমালোচনা করেছে জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল

ভারতের আশ্রয়ে থেকে শেখ হাসিনার গতকাল বুধবার রাতে দেওয়া ভাষণের কঠোর সমালোচনা করেছে জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল। শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতেই ভাষণ দিয়েছেন বলে সংগঠনটি মনে করেছে।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিবৃতিতে সংগঠনটি এসব কথা বলে।

বিবৃতি জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারী, জাতীয় বেইমান, পলাতক ফেরারি আসামি শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতেই ভাষণ দিয়েছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করতে হাসিনা-মোদির এই যে চক্রান্ত, জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে তা রুখে দাঁড়াতে হবে।

বিবৃতিতে ফয়জুল হাকিম আরও বলেন, জুলাই ২৪–এর ছাত্র, শ্রমিক, জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সৃষ্ট বাংলাদেশকে সাম্রাজ্যবাদী ভারতের শৃঙ্খল থেকে, আওয়ামী-বাকশালি চক্রের ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত করতে হবে। অভ্যুত্থানকে বিকশিত করে ফ্যাসিবাদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও আমলাতান্ত্রিক ভিত্তিভূমি উচ্ছেদের দিকে এগিয়ে নিতে হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ