সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ হাজার ৯১ শতাংশ। কোম্পানিটি ৩ হাজার ১২৬ বারে ১৮ লাখ ৫১ হাজার ৬৬০ টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার বাজার মূল্য ১৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।

তালিকায় ২য় স্থানে থাকা এস্কয়ার নীটের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ। কোম্পানিটি ৪৪১ বারে ৮ লাখ ৪৬ হাজার ১২৪ টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার বাজার মূল্য ১ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।

তালিকার ৩য় স্থানে থাকা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ। কোম্পানিটি ৬৪২ বারে ১৫ লাখ ৭৯ হাজার ৬০ টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার বাজার মূল্য ১ কোটি ৯১ হাজার টাকা।

তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে – এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের ৯.

৫৫ শতাংশ, হামিদ ফেব্রিক্সের ৯.২৮ শতাংশ, অলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৮.৯৭ শতাংশ, কাট্টালী টেক্সটাইলের ৮.৭৪ শতাংশ, এস এস স্টীলের ৬.৮২ শতাংশ, এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৬.৬৭ শতাংশ ও সিমটেক্স টেক্সটাইলের ৫.৯৭ শতাংশ দর বেড়েছে।

 

এসকেএস

উৎস: SunBD 24

এছাড়াও পড়ুন:

জীবন বাঁচাবে মাত্র পাঁচ সেকেন্ডের এই পরীক্ষা

বাড়ির রক্ষণাবেক্ষণের চেকলিস্টে যে পরীক্ষা রাখা উচিত

বাড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা পেতে সহজ একটি কাজ করতে পারেন। ঘরে বসানো গ্রাউন্ড ফল্ট সার্কিট ইন্টারাপ্টার (জিএফসিআই) নামক যন্ত্রটি কাজ করছে কি না, মাঝেমধ্যে তা পরীক্ষা করে দেখুন। যুক্তরাষ্ট্রের এক জরিপ বলছে, দেশটিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রতিবছর প্রায় ১ হাজার মৃত্যু এবং কমপক্ষে ৩০ হাজার আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ২০ শতাংশই শিশু। জিএফসিআই পরীক্ষাটি সহজ, সস্তা এবং দ্রুত করা যায়। ফলে পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ রাখার দায়িত্ব পালন করতে পারেন সহজেই।

জিএফসিআই কী

জিএফসিআই হলো একটি সার্কিট ব্রেকার। এই সেফটি যন্ত্রটি মানুষকে বিদ্যুতায়িত হওয়া থেকে রক্ষা করে। বুঝিয়ে বলি। আপনি তার বা সকেটের দ্বারা বিদ্যুতায়িত হলে আপনার শরীরকে পরিবাহী বানিয়ে বিদ্যুৎ মাটিতে যায়। এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এ ধরনের যন্ত্র এই প্রক্রিয়া ঘটার আগেই বিদ্যুতের সংযোগ বন্ধ করে দেয়। অন্যভাবে বললে, বাসার কোনো সকেটে যা-ই প্লাগ ইন করা হোক, জিএফসিআই সেটা পর্যবেক্ষণ করে। কোনো অসামঞ্জস্য বা ইলেকট্রিক শকের মতো দুর্ঘটনার আশঙ্কা দেখলেই এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিদ্যুতের সংযোগ বন্ধ করে দেয়। ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থেকে বাঁচা যায়। এর বাইরেও অন্য সুরক্ষাব্যবস্থা থাকতে পারে। তবে নতুন বাসায় উঠে জিএফসিআই না দেখলে বা সুরক্ষা নিয়ে মনে খটকা থাকলে ইলেকট্রিশিয়ানের সঙ্গে কথা বলে নেওয়া ভালো।

বাসাবাড়ির যেখানে পানি বেশি ব্যবহৃত হয়, সেখানে জিএফসিআই থাকলে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কাও বেশি

সম্পর্কিত নিবন্ধ