গুগলের কুইক শেয়ার অ্যাপ ব্যবহার করে তারের সংযোগ ছাড়াই আশপাশে থাকা নির্দিষ্ট স্মার্টফোন ও কম্পিউটারে দ্রুত ফাইল আদান-প্রদান করা যায়। আর তাই অনেকেই নিয়মিত অ্যাপটির মাধ্যমে পরিচিতদের ফোনে বা কম্পিউটারে তথ্য পাঠিয়ে থাকেন। বর্তমানের তুলনায় আরও সহজে দুটি ফোনের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের সুযোগ দিতে কুইক শেয়ার অ্যাপে নতুন সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল। এ সুবিধা চালুর ফলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলেও কুইক শেয়ার অ্যাপের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফোনে দ্রুত ফাইল পাঠানো যাবে।

গুগলের তথ্যমতে, এখন থেকে কুইক শেয়ার অ্যাপের মাধ্যমে ফাইল স্থানান্তরের সময় সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলেও ট্রান্সফার প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুনরায় চালু হবে। ফলে নতুন করে ফাইল পাঠানোর কার্যক্রম শুরু করতে হবে না। ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় আপডেটে নতুন এ সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে।

আরও পড়ুনস্মার্টফোনে জায়গা খালি করার ৬ উপায়০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

উল্লেখ্য, এত দিন কুইক শেয়ার অ্যাপে ফাইল পাঠানোর সময় সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে ফাইল পাঠানোর প্রক্রিয়া মাঝপথেই বন্ধ হয়ে যেত। ফলে ব্যবহারকারীদের নতুন করে ফাইল পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করতে হতো। নতুন হালনাগাদের ফলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলেও ওয়াই-ফাই বা মোবাইল ডেটার মাধ্যমে ফাইল ট্রান্সফার পুনরায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে শুরু হবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বড় ফাইল, টিভি শো কিংবা ৪কে ভিডিও পাঠানোর ক্ষেত্রে এই সুবিধা বেশ কার্যকর হবে। তবে দুর্বল ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে স্থানান্তর সম্পন্ন হতে বেশি সময় লাগতে পারে।

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা প্রতিবন্ধী নারী, সন্তান প্রসবের সময় মৃত্যু

চাঁদপুরের কচুয়ায় ধর্ষণের শিকার হয়ে বাকপ্রতিবন্ধী নারী ফাতেমা আক্তার (৪২) অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। সন্তান প্রসবের সময় তিনি মারা যান। তবে নবজাতক শিশুটি জীবিত আছে। রোববার সকালে উপজেলার আশ্রাফপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত উপজেলার আব্দুর রহিমের ছেলে মেহেদী হাসান প্রদিপকে (২০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মারা যাওয়া ফাতেমার বড় ভাই শেখ ফরিদ জানান, ২০২৪ সালের জুলাই মাসে মেহেদী হাসান তার বাড়িতে বোনকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। এতে তার অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এ ঘটনা জানাজানি হলে একটি মহল ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। 


পুলিশ জানায়, ধর্ষণের ঘটনায় ফাতেমার ভাই শেখ ফরিদ বাদী হয়ে কচুয়া থানায় ৩ মার্চ নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেন। মামলার পর পুলিশ মেহেদী হাসান গ্রেপ্তার করে আদালতের পাঠায়। আদালত তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এ বিষয়ে কচুয়া থানার ওসি আজিজুল ইসলাম বলেন, মামলা দায়ের পর অভিযুক্ত মেহেদী হাসান নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে আদালত পাঠানো হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ