আর্সেনালকে হারিয়ে ফাইনালে নিউক্যাসল
Published: 6th, February 2025 GMT
আর্সেনালকে হারিয়ে ইংলিশ কারাবাও তথা লিগ কাপের ফাইনালে উঠেছে নিউক্যাসল। দুই লেগ মিলিয় তারা ৪-০ গোলে হারিয়েছে আর্সেনালকে। প্রথম লেগে ঘরের মাঠে ২-০ ব্যবধানে হারার পর ফিরতি লেগেও একই ব্যবধানে হারল গার্নার্সরা।
এর আগে প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে ম্যানচেস্টার সিটিকে ৫-১ গোলে হারিয়েছিল আর্সেনাল। তাতে ভক্ত-সমর্থকরা আশা করেছিল নিউক্যাসলের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়াবে তারা। কিন্তু সেটা আর হলো কই!
ম্যাচের ১৯ মিনিটে জ্যাকব মার্ফি গোল করে এগিয়ে নেন দলকে। তার গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় নিউক্যাসল। বিরতির পর ৫২ মিনিটে ব্যবধান বাড়ায় তারা। এ সময় ফাবিয়ানের বাড়ানো বল থেকে গোল করেন অ্যান্থনি গর্ডন। বাকি সময়ে অবশ্য আর কোনো গোল হয়নি। তাতে ফিরতি লেগে ২-০ ব্যবধানের জয়ে ফাইনালে জায়গা করে নেয় নিউক্যাসল।
আরো পড়ুন:
শেষ মুহূর্তের গোলে সেমিফাইনালে রিয়াল
চল্লিশে পা দিলেন ফুটবলের উপেক্ষিত প্রতিনায়ক
আগামী ১৬ মার্চ ফাইনালে লিভারপুল অথবা টটেনহ্যাম হটস্পারের মুখোমুখি হবে নিউক্যাসল।
ঢাকা/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফ টবল আর স ন ল আর স ন ল যবধ ন
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির নতুন উপাচার্য অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম
অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির (বিইউ) উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। চার বছরের জন্য রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিন তাকে এ পদে নিয়োগ দিয়েছেন। বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের অনুমোদনক্রমে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ এর ধারা ৩১ (১) অনুযায়ী অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলমকে উপাচার্য পদে নিয়োগ দেওয়া হলো।
আন্তর্জাতিক মানের কর্মমুখী ও মানসম্মত উচ্চশিক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় ড. মো. জাহাঙ্গীর আলমকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিইউ’র বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান কাজী জামিল আজহার।
অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম ১৯৮৩ সালে মৎস্য অধিদপ্তরে তার কর্মজীবন শুরু করেন, ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে যোগদান করেন এবং সেখানে প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে প্রায় ২৭ বছর কাজ করেন। তিনি ২০১১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন এবং ডিন, প্রধান ও পরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন। তিনি অসামান্য গবেষণা কৃতিত্বের জন্য ২০০৯ সালে জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন। দেশি বিদেশি জার্নালে তার ১০৩টি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।