কীভাবে এটি ঘটল

ক্রিস্টিনা কেসির মেনোপজ শুরু হয় ৫১ বছর বয়সে। তারও প্রায় ৩০ বছর আগে তিনি মা হয়েছিলেন। তাঁর একমাত্র কন্যা সারা কনেল সন্তান গর্ভধারণে শারীরিকভাবে অক্ষম ছিলেন। তাই ক্রিস্টিনা সারোগেট মাদার হিসেবে মেয়ের সন্তানকে জন্ম দেন ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশনের (আইভিএফ) মাধ্যমে।

’নাতি–পুত্র’ কোলে ক্রিস্টিনা কেসি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

০–৩ থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে রিয়াল কি পারবে পরের রাউন্ডে যেতে

রিয়াল মাদ্রিদের সেমিফাইনালে ওঠার সম্ভাবনা কতটুকু? ক্লাবটির সমর্থকদের কথার সুর অনেকটাই এমন—আরে ফিরতি লেগ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে আর রিয়াল তো ঘুরে দাঁড়ানোর রাজা! প্রথম লেগে ৩-০ গোলে হারলেও তাই দুশ্চিন্তার কিছু নেই!

কিন্তু আনচেলত্তির কথায় জোর নেই। স্বয়ং রিয়াল মাদ্রিদ কোচই হয়তো খুব একটা আশা দেখছেন না। এমিরেটস স্টেডিয়ামে গতকাল রাতে আর্সেনালের কাছে কোয়ার্টার ফাইনাল প্রথম লেগে ৩-০ গোলে হেরেছে রিয়াল। ফিরতি লেগ আগামী বুধবার রাতে রিয়ালের মাঠ বার্নাব্যুতে।

আরও পড়ুনবেন্ড ইট লাইক রাইস: এ ঘোর যেন কাটে না৪ ঘণ্টা আগে

বার্নাব্যুতে ঘুরে দাঁড়ানোর রাত উপহার দেওয়ার অনেক ইতিহাস আছে রিয়ালের। তবে এবারের চ্যালেঞ্জটি বেশ কঠিন। পাশাপাশি আনচেলত্তির খেলোয়াড়েরাও তেমন একটা ছন্দে নেই। চ্যাম্পিয়নস লিগে আর্সেনালের জালে এমনিতেই গোল নেই রিয়ালের। ২০০৬ সালে এই প্রতিযোগিতায় প্রথম ও সর্বশেষ মুখোমুখিতে রিয়ালের হারে দুই লেগে স্কোরলাইন ছিল ১-০ ও ০-০। প্রায় দুই দশক পর কাল রাতের মুখোমুখিতেও গোল পায়নি রিয়াল। আর্সেনালের ১১ শটের বিপরীতে আনচেলত্তির ছাত্ররা গোলে শট রাখতে পেরেছে মাত্র ৩টি। ভাগ্য ভালো, কোর্তোয়া চার-পাঁচটি দুর্দান্ত সেভ করেছেন। নইলে রিয়ালের হারের ব্যবধান আরও বাড়ত।

ম্যাচ শেষে আনচেলত্তির কথায় তাই তেমন জোর পাওয়া গেল না। তবে ঘুরে দাঁড়ানোর সংকল্প ঠিকই ঝরেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের এই কোচের কণ্ঠে, ‘সাধারণত দলটি ম্যাচের শেষ দিকে খেলার ধার বাড়ায়। এটা হতাশার ও বাজে। আমাদের নিজেদের ভুলগুলো দেখতে হবে এবং পরের সপ্তাহে ঘুরে দাঁড়াতে যা যা করা সম্ভব করতে হবে।’

বেলিংহামের বিষন্ন মুখই বলে দিচ্ছে রাতটা মোটেও ভালো কাটেনি রিয়ালের

সম্পর্কিত নিবন্ধ