বরিশাল নগরীতে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুর ডুপ্লেক্স ও জেলা সভাপতি আবুল হাসনাত আবদুল্লাহর বাসভবন বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

গতকাল বুধবার রাত সাড়ে বারোটায় শত শত ছাত্র-জনতা প্রথমে নগরের কালীবাড়ি সড়কে হাসানাতের বাসভবন ভাঙচুর শুরু করে। সেনাবাহিনী এসে প্রথমে বাধা দিলেও পরে ফিরে যায়। সেখানে ভাঙচুর শেষে রাত ২টার দিকে ছাত্র-জনতা যান বগুড়া সড়কে আমির হোসেন আমুর ডুপ্লেক্স বাসায়। সকাল পর্যন্ত সেখানে বুলডোজার দিয়ে ভাঙচুর চলতে থাকে। 

হাসনাত আব্দুল্লাহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগনে। কালীবাড়ি সরকার বাসা থেকে তিনি বরিশাল জেলাসহ দক্ষিণাঞ্চলের একাংশের আওয়ামী লীগ রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতেন। হাসনাতের বড় ছেলে সেরনিয়াবাদ সাদিক আবদুল্লাহ মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর হাসনাত ও সাদিক আত্মগোপনে যান। সূত্রমতে তারা, ভারতে আছেন। ৫ আগস্ট বিকেলে এ বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছিল।
 
আমু ঝালকাঠি জেলার রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করলেও রাতে বরিশাল নগরীর এ বাড়িতে থাকতেন। কয়েক বছর আগে বগুড়া সড়কে এই ডুপ্লেক্স বাড়িটি নির্মাণ করেন তিনি। ৫ আগস্ট অবশ্যই এটি ভাঙচুর করা হয়।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: বর শ ল আম র হ স ন আম

এছাড়াও পড়ুন:

হারানো, চুরি ও ছিনতাই হওয়া ১০৬ মুঠোফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল ডিএমপি

হারানো, চুরি ও ছিনতাই হওয়া ১০৬টি মুঠোফোন উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মুঠোফোন হারানো, চুরি ও ছিনতাই হওয়ার বিভিন্ন ঘটনায় সংশ্লিষ্ট মালিকদের করা সাধারণ ডায়েরি (জিডি) ও অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ধানমন্ডি থানার পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় গত এক মাসে ২৮টি মুঠোফোন উদ্ধার করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একই সময় হাজারীবাগ থানার পুলিশ হারিয়ে যাওয়া, চুরি ও ছিনতাই হওয়া ৭৮টি মুঠোফোন উদ্ধার করে মালিকদের ফিরিয়ে দেয়।

হারিয়ে যাওয়া মুঠোফোনগুলো দ্রুততম সময়ে ফিরে পেয়ে আনন্দিত মালিকেরা পুলিশের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। মুঠোফোন ফিরে পেয়ে অনেকে এ সময় আবেগপ্রবণও হয়ে পড়েন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ