শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয়জীবন শুরু করেছিলেন ফাতিমা সানা শেখ। আমির খানের ‘দঙ্গল’ ছবিতে ‘গীতা ফোগট’ চরিত্রে সবার নজর কেড়েছিলেন। এরপর বড় পর্দা ও ওটিটিতে একের পর এক প্রকল্পে অভিনয় করে সবার প্রশংসা কুড়িয়েছেন এই অভিনেত্রী। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই চ্যালেঞ্জিং সব চরিত্রে অভিনয় করে এসেছেন অভিনেত্রী ফাতিমা সানা শেখ। বড় পর্দা হোক বা ওটিটি, সব সময় তাঁকে জটিল ও চ্যালেঞ্জিং চরিত্র বেশি টানে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনয় ঘিরে কিছু কথা বলেন ফাতিমা।

শুরুতে নিজের পছন্দের চরিত্র প্রসঙ্গে বলেন, ‘নানা স্তর থাকে, এমন ধরনের চরিত্র আমাকে বেশি আকর্ষণ করে। অনেক সময় এ ধরনের চরিত্রগুলো “ডার্ক” মনে হতে পারে। কারণ, এ ধরনের চরিত্রে অনেক জটিলতা এবং ভরপুর আবেগ থাকে।’

ফাতিমা সানা শেখ.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনার হারের পেছনে যার দোষ দেখছেন মিরাজ

শেষ ওভারে চিটাগাং কিংসের প্রয়োজন ছিল ১৫ রান, ক্রিজে দুই টেলএন্ডার। হাতে ছিল দুই পেসার মুশফিক হাসান ও জেসন হোল্ডার। কিন্তু অভিজ্ঞ হোল্ডারের বদলে মেহেদী হাসান মিরাজ বল তুলে দেন তরুণ মুশফিকের হাতে, আর তাতেই ম্যাচ ফসকে যায় খুলনা টাইগার্সের। শেষ বলে হারের পর মুশফিককে শেষ ওভার করানোর ব্যাখ্যা দিয়েছেন খুলনা অধিনায়ক, পাশাপাশি হোল্ডারকেই দোষ দিয়েছেন তিনি।  

বুধবার রাতে মিরপুরে বিপিএলের দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে ২ উইকেটে জিতে ফাইনালে উঠেছে চিটাগাং কিংস। অথচ ম্যাচের বেশিরভাগ সময়ই এগিয়ে ছিল খুলনা। কিন্তু শেষ ওভারে ভুল সিদ্ধান্তের কারণে দলকে হারতে হলো বলে সমালোচনা হচ্ছে।  

শেষ ওভারে মুশফিককে বল দেওয়া নিয়ে মিরাজ বলেন, ‘পরিকল্পনা অনুযায়ী হোল্ডারকে বল দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ১৮তম ওভারে সে এক ছক্কা ও এক চার খেয়ে ১২ রান দিয়ে দিয়েছে। এমন একজন অভিজ্ঞ বোলার যদি এমন পরিস্থিতিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে দলের জন্য কাজটা কঠিন হয়ে যায়।’  

১৮তম ওভারে আলিস আল ইসলামের ছক্কা ও চারে ১২ রান দিয়ে বসেন হোল্ডার। পরের ওভারে হাসান মাহমুদ মাত্র ৬ রান দিয়ে ভালো করেন। ফলে শেষ ওভারে ১৫ রানের লক্ষ্য দাঁড়ায়, যা ডিফেন্ড করা সম্ভব ছিল বলে মনে করেন অনেকে। হোল্ডারের আগের ওভার ভালো না হওয়ায় তার ওপর ভরসা রাখতে পারেননি মিরাজ, ‘যদি মুশফিককে ১৯তম ওভারে বল দিতাম আর সে ১২-১৩ রান দিয়ে দিত, তাহলে শেষ ওভারেও ১৫ রান লাগত। এজন্য হোল্ডারের ওপর ভরসা করতে পারছিলাম না।’  

তবে মুশফিককে বল দেওয়ার সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল কিনা, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। কারণ শেষ ওভারে ১৫ রান প্রয়োজন হলেও, উইকেটে ছিল দুই টেলএন্ডার। ম্যাচ তখনও খুলনার দিকেই হেলে ছিল। কিন্তু মুশফিক ১৫ রান দিয়ে বসেন এবং খুলনাকে বিদায় নিতে হয় বিপিএল থেকে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ