চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে বিএটি, সব মিলিয়ে ৩০০ শতাংশ নগদ
Published: 6th, February 2025 GMT
ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বা বিএটি বাংলাদেশ ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি ওই সময়ের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ৩০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে। এর আগে গত ডিসেম্বরে কোম্পানিটি আরও ১৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
বড় অঙ্কের লভ্যাংশ দিলেও গত বছর কোম্পানিটির মুনাফা কিছুটা কমেছে। সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ টাকা ৪২ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ৩৩ টাকা ১১ পয়সা ছিল।
গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশসংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০৬ টাকা ৮৮ পয়সা। আগের বছর যা ছিল ৯৯ টাকা ৩৩ পয়সা। এ ছাড়া শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো বা নগদ অর্থপ্রবাহ ছিল ৩২ টাকা ০৭ পয়সা, আগের বছরে যা ছিল ১৮ টাকা ৯০ পয়সা।
আগামী ২৫ মার্চ কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ ফেব্রুয়ারি।
এদিকে লভ্যাংশ ঘোষণার পর আজ বিএটির শেয়ারের দাম সকালের অধিবেশনে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ কমেছে। এই প্রতিবেদন লেখার সময় কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ছিল ৩৫০ টাকা। গত এক বছরে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ছিল ৫১৮ টাকা ৭০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন দর ছিল ৩১৫ টাকা।
এর আগে বিএটি ২০২৩ সালে ১০০ শতাংশ, ২০২২ সালে ২০০ শতাংশ, ২০২১ সালে ২৭৫ শতাংশ, ২০২০ সালে ৬০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: শ নগদ
এছাড়াও পড়ুন:
ইয়েমেন উপকূলে নৌকা ডুবে ১৮০ অভিবাসী নিখোঁজ
জিবুতি এবং ইয়েমেনের মধ্যবর্তী এলাকায় অভিবাসী বহনকারী চারটি নৌকা ডুবে ১৮০ জনেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছে। শুক্রবার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছে।
নৌকায় থাকা ব্যক্তিদের পরিচয় সম্পর্কে কোনো তথ্য জানায়নি অভিবাসন সংস্থা। তবে ইথিওপীয়রা প্রায়ই উপসাগরীয় দেশগুলোতে কাজ খুঁজে পেতে বা সংঘাত থেকে বাঁচতে এই পথটি ব্যবহার করে।
অভিবাসন সংস্থা এক বিবৃতিতে বলেছে, “গত রাতে জিবুতি এবং ইয়েমেন উপকূলে চারটি নৌকা ডুবির ঘটনায় ১৮০ জনেরও বেশি অভিবাসী নিখোঁজ রয়েছেন।”
সংস্থাটির দেওয়া তথ্য অনুসারে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক অভিবাসী রুটগুলোর মধ্যে একটি। ২০২৪ সালে ইয়েমেনে এই পথ ব্যবহার করে ৬০ হাজারেরও বেশি অভিবাসীর আগমনের তথ্য নথিভুক্ত করা হয়েছে।
জানুয়ারিতে ইয়েমেনের উপকূলে নৌকা ডুবে ২০ জন ইথিওপীয় নিহত হন। ২০২৪ সালে এই পথে ৫৫৮ জন মারা গেছেন।
ঢাকা/শাহেদ