ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো) জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এই প্রতিষ্ঠানে চার ক্যাটাগরির পদে ৬১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
১. পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (ফিন্যান্স)পদসংখ্যা: ৩
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কমার্স/ফিন্যান্স/অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর বা এমবিএ ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। গ্রেডিং পদ্ধতিতে পাসের ক্ষেত্রে সিজিপিএ–৫-এর স্কেলে ন্যূনতম ৩.
বয়স: ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩২ বছর। তবে অভ্যন্তরীণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: মাসিক মূল বেতন ৫১,০০০ টাকা
সুযোগ–সুবিধা: মূল বেতনের ৫০/৬০ শতাংশ বাসাভাড়া, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, গোষ্ঠী বিমা, অর্জিত ছুটি ভাতা, মেডিকেল সুবিধা এবং পরিবহন ভাতা দেওয়া হবে।
২. পদের নাম: সাব–অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারপদসংখ্যা: ৩০ (ইলেকট্রিক্যাল ২০টি, মেকানিক্যাল ৭টি ও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার ৩টি)
যোগ্যতা: স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রক্যাল/মেকানিক্যাল/কম্পিউটার বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। গ্রেডিং পদ্ধতিতে পাসের ক্ষেত্রে সিজিপিএ-৫-এর স্কেলে ন্যূনতম ৩.৫ এবং সিজিপিএ ৪-এর স্কেলে ন্যূনতম ২.৫ থাকতে হবে। নেতৃত্বের সক্ষমতা থাকতে হবে। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষতাসহ বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে।
বয়স: ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩২ বছর। তবে অভ্যন্তরীণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: মাসিক মূল বেতন ৩৯,০০০ টাকা
সুযোগ-সুবিধা: মূল বেতনের ৫০/৬০ শতাংশ বাসাভাড়া, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, গোষ্ঠী বিমা, অর্জিত ছুটি ভাতা, মেডিকেল সুবিধা এবং পরিবহন ভাতা দেওয়া হবে।
আরও পড়ুননেসকোতে চাকরি, মূল বেতন ১ লাখ ৫ হাজার২০ ঘণ্টা আগে৩. পদের নাম: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (অ্যাডমিন)পদসংখ্যা: ১১
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এইচআর/ম্যানেজমেন্ট বা এ ধরনের বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। গ্রেডিং পদ্ধতিতে পাসের ক্ষেত্রে সিজিপিএ-৫-এর স্কেলে ন্যূনতম ৩.৫ এবং সিজিপিএ ৪-এর স্কেলে ন্যূনতম ২.৫ থাকতে হবে। নেতৃত্বের সক্ষমতা থাকতে হবে। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষতাসহ ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে।
বয়স: ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩২ বছর। তবে অভ্যন্তরীণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: মাসিক মূল বেতন ৩৯,০০০ টাকা
সুযোগ-সুবিধা: মূল বেতনের ৫০/৬০ শতাংশ বাসাভাড়া, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, গোষ্ঠী বিমা, অর্জিত ছুটি ভাতা, মেডিকেল সুবিধা এবং পরিবহন ভাতা দেওয়া হবে।
আরও পড়ুনআরপিসিএল-নরিনকোতে চাকরি, মূল বেতন ৯১ হাজারসহ আছে নানা ভাতা১৮ ঘণ্টা আগে৪. পদের নাম: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (ফিন্যান্স)পদসংখ্যা: ১৭
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কমার্স/ফিন্যান্স/অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর বা এমবিএ ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। গ্রেডিং পদ্ধতিতে পাসের ক্ষেত্রে সিজিপিএ-৫-এর স্কেলে ন্যূনতম ৩.৫ এবং সিজিপিএ ৪-এর স্কেলে ন্যূনতম ২.৫ থাকতে হবে। নেতৃত্বের সক্ষমতা থাকতে হবে। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষতাসহ ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে।
বয়স: ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩২ বছর। তবে অভ্যন্তরীণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: মাসিক মূল বেতন ৩৯,০০০ টাকা
সুযোগ-সুবিধা: মূল বেতনের ৫০/৬০ শতাংশ বাসাভাড়া, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, গোষ্ঠী বিমা, অর্জিত ছুটি ভাতা, মেডিকেল সুবিধা এবং পরিবহন ভাতা দেওয়া হবে।
আরও পড়ুনস্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে চাকরি, পদ ১৪২০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫আবেদন যেভাবেআগ্রহী প্রার্থীদের ডেসকোর ওয়েবসাইটে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
আবেদন ফিপরীক্ষা ফি বাবদ ১,০০০ টাকা ডাচ্-বাংলা ব্যাংক মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস রকেটের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।
আরও পড়ুনইউনিলিভার বাংলাদেশে ইন্টার্নশিপ, স্নাতক শেষ না হলেও আবেদন০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ০০০ ট ক স য গ স ব ধ স জ প এ ৫ এর স ক ল স জ প এ ৪ এর স ক ল শ ক ষ জ বন র ক ন উৎসব ব ন স ২০২৫ ত র খ গ র য চ ইট পদ র ন ম পর ক ষ য পদস খ য য গ যত
এছাড়াও পড়ুন:
‘আধুনিক’ পাহাড়ি গান-নৃত্য যাঁদের দিয়ে শুরু
নানা উৎসবে সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় শিহরণ জাগায় মারমা শিল্পীদের পাখানৃত্য। বিশেষ করে মারমাদের বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে ‘ত্নহ তাখা হ্নাসই পোয়ে, অপ্য পিরে সাংগ্রাইংলে, ঙেনি রাকমা জা ফ্রইতে, ম্রারে ফুরে তোয়ি নিংরে (বছর ঘুরে সাংগ্রাইং এসেছে/ আনন্দ ও উচ্ছ্বাসে/ উষ্ণ-শীতল আবেশ নিয়ে/ আমার প্রিয়তমের শীতল অনুভূতি জাগাব পাখা দিয়ে) গানের সঙ্গে পাখানৃত্য প্রতিবছরই দর্শকদের মাতিয়ে আসছে। হৃদয়কাড়া এই নৃত্য-গান দুটিরই স্রষ্টা হিসেবে রয়েছে ‘মারমা শিল্পীগোষ্ঠী। কেবল পাখানৃত্য নয়, মারমাদের ময়ূরনৃত্য, থালানৃত্য, মাছ ধরা নৃত্য, ছাতানৃত্য—সবকিছুরই রূপকার এই সংগঠন। নিজেদের সৃষ্টি করা অসংখ্য পাহাড়ি গানেও শ্রোতাদের আবেগে-উচ্ছ্বাসে মাতিয়ে রাখে সংগঠনটি। বলা যায়, পাহাড়িদের সাংস্কৃতিক চর্চায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে সংগঠনটি।
বান্দরবানে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘মারমা শিল্পীগোষ্ঠী’। যাত্রা শুরু ১৯৯৬ সালে। এই সংগঠনের শিল্পীরা নিজেদের সৃষ্টিশীলতায় ঝিমিয়ে পড়া মারমা সংস্কৃতির যেমন প্রাণ সঞ্চার করেছেন, তেমনি ত্রিপুরা, ম্রো, খুমি, খেয়াংসহ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতিকেও জাগিয়ে তুলেছেন। বর্তমান সময়ে মারমাদের জনপ্রিয় অসংখ্য নৃত্য-গান মারমা শিল্পীগোষ্ঠীর সৃষ্টি। পুরোনোকে ধারণ করে এসব গান-নৃত্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়েও সমাদৃত হয়ে আসছে।
সাত-আটজন তরুণ-তরুণী পাহাড়ি সংস্কৃতিচর্চা ও বিকাশের জন্য সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। গতানুগতিকতার বাইরে পাহাড়ের শিল্প-সংস্কৃতির নতুন পথরেখা সন্ধান ছিল তাঁদের উদ্দেশ্য। প্রাচীন সংস্কৃতির সঙ্গে সমকালকে মিলিয়ে নৃত্য-গানের রূপান্তর করেছেন। এ পর্যন্ত শিল্পীদের একক ও দলীয় গানের বহু অ্যালবাম বেরিয়েছে। নাটক ও নৃত্যও হয়েছে বহু।
মারমা শিল্পীগোষ্ঠীর গানের অ্যালবামের মধ্যে সবচেয়ে সাড়া জাগিয়েছে ‘টং অঙোয়ে’ (পাহাড়ের বাষ্প); নাটকের মধ্যে ওয়াকুসে বা তুলা ব্যবসায়ী। গান, নৃত্য ও নাটক ছাড়াও ২০০১ সালে মারমাদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক–পরিচ্ছদ, গয়না ও ভাষা তুলে ধরার জন্য মিস্টার ও মিস মারমা প্রতিযোগিতা আয়োজন শুরু করা হয় সংগঠনের উদ্যোগে। সাংগ্রাইং উৎসবে এই আয়োজন তরুণ-তরুণীদের নিজেদের সমাজ-সংস্কৃতি নিয়ে সচেতন করে। তবে কয়েক বছর করার পর এর আর ধারাবাহিকতা রাখা যায়নি। মারমা ছাড়াও ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গ্যা, চাক, খেয়াং, খুমিসহ অন্য জাতিগোষ্ঠীগুলোর সংস্কৃতিচর্চা এবং বিকাশেও মারমা শিল্পীগোষ্ঠী কাজ করছে। ম্রো আধুনিক গানের প্রথম অ্যালবাম মারমা শিল্পীগোষ্ঠী থেকে বের করা হয়েছে।
ময়ূর নৃত্য পরিবেশন করছেন মারমা শিল্পীরা