শেষ দুই ওভারে চিটাগং কিংসের দরকার ছিল ২১ রান। ১৯তম ওভারে এসে হাসান মাহমুদ দেন মাত্র ৬ রান। সমীকরণ চলে আসে ৬ বলে ১৫ রানের। খুলনা টাইগার্স অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে বোলার ছিলেন দুজন- ৩ ওভারে ২৩ রান দেওয়া জেসন হোল্ডার ও ২ ওভারে ১৭ রান দেওয়া মুশফিক হাসান।

পৌনে তিন শ টি-টোয়েন্টি খেলা হোল্ডারের অভিজ্ঞতা অনেক। মুশফিক এই বিপিএলের মাঝপথেই ইনজুরি কাটিয়ে ফিরেছেন। মিরাজ বেছে নেন দ্বিতীয়জনকে। কিন্তু তার ওই আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি বাংলাদেশের তরুণ পেসার। তাঁর শেষ ওভার থেকে ১৫ রানই তুলে নিয়েছে চিটাগং, খুলনা ম্যাচ হেরেছে একেবারে তিরে গিয়ে। খোলাচোখে দেখলে অভিজ্ঞ হোল্ডারের বদলে তরুণ মুশফিকের হাতে বল তুলে দেওয়াই খুলনার হারের বড় কারণ। তবে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ এমনটা মনে করেন না।

বরং হোল্ডারকে শেষ ওভার না দেওয়ার যৌক্তিকতা তুলে ধরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই সাবেক অধিনায়ককে হারের দায়ও দিয়েছেন মিরাজ। শেষ ৩ ওভারে চিটাগংয়ের দরকার ছিল ৩৪ রান। ১৮তম ওভারে বোলিংয়ে এসে আলিস আল ইসলামের কাছে একটি ছক্কা ও চার হজম করেন হোল্ডার, ম্যাচটা ওখানেই ছুটে গেছে বলে মনে করেন মিরাজ। ওভারে খরচ হয় ১৩ রান।

শেষ বলের চারে ম্যাচ হার, হতাশায় কিছুক্ষণ মাটিতেই বসে থাকলেন মুশফিক হাসান.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

‘ছবি তোলার নাম করে একজন প্রেম নিবেদন করে বসলেন’

প্রথম আলো

সম্পর্কিত নিবন্ধ