দৌড়াতে পারবেন না, তবু আলিসের ওপর ভরসা ছিল চিটাগংয়ের
Published: 5th, February 2025 GMT
শেষ বলে দরকার চার রান। চিটাগং কিংসের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে উইকেটে আসা বাকি কেবল বিনুরা ফার্নান্দোর। আরেকজনও তখনো আউট হননি, কিন্তু তাঁর দৌড়ানোর সামর্থ্যও নেই। দুই বল আগেই রান নিতে গিয়ে চোট পেয়েছিলেন আলিস আল ইসলাম।
এরপর ম্যাচের আশা বাঁচিয়ে রাখা আলিসকে মাঠ ছাড়তে হয় খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। ব্যথা যে বেশ ভালোই পেয়েছিলেন, তা–ও বোঝা যাচ্ছিল। তবুও তাঁর প্রতিই আস্থা ছিল চিটাগংয়ের। ম্যাচ শেষে চিটাগংয়ের প্রতিনিধি হয়ে আসা খাজা নাফে জানিয়েছেন, দল থেকে আলিসের প্রতি বার্তা ছিল সোজাসাপ্টা, ‘তাকে বলা হয়েছিল, (মাঠে) গিয়ে রান না নিয়ে চার মারো—কারণ, শেষ বলে ওটাই দরকার ছিল।’
ওই আস্থার প্রতিদান আলিস দিয়েছেন বেশ ভালোভাবেই। খুলনা টাইগার্সের মুশফিক হাসানের শেষ বলে চার মেরে দলকে তুলেছেন ফাইনালে। এরপর ব্যাট শূন্যে উড়িয়ে করেছেন উদ্যাপন। ফাইনালে ওঠার আনন্দে আত্মহারা হতে দেখা গেছে পুরো চিটাগং কিংসকেই; কিন্তু শেষ বলে আলিস চার মারতে পারবেন, এই ভরসা কতটা ছিল?
আলিস আল ইসলামের যে শটে নিশ্চিত হয় চিটাগংয়ের জয়.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: শ ষ বল
এছাড়াও পড়ুন:
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর নেওয়া হবে আরেফিন সিদ্দিককে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের জেনারেল হাসপাতাল কিংবা মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নেওয়া হবে। বার্তা সংস্থা ইউএনবি আজ শনিবার তাঁর পরিবারিক সূত্রের বরাত দিয়ে এমন তথ্য জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, সিঙ্গাপুরে জেনারেল হাসপাতাল আর মাউন্ট এলিজাবেথে ডকুমেন্টস পাঠানো হয়েছে। ঢাকার চিকিৎসকেরা অনুমতি দিলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হবে।
গত বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া দুইটার দিকে ব্যাংকের বুথে গিয়ে টাকাও তুলেছেন আরেফিন সিদ্দিক। এরপর তিনি ঢাকা ক্লাবে (রমনায়) যান এবং সেখানে দাঁড়িয়ে কথা বলার মধ্যেই পড়ে যান। এরপর তাঁকে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসা শুরুর পর তাঁকে নিউরো আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। এরপর তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে ২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০১৭ সালে তিনি উপাচার্যের দায়িত্ব পালন শেষ করে আবারও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ২০২০ সালের জুন মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা থেকে অবসরে যান তিনি।