Samakal:
2025-03-10@14:08:40 GMT

দুর্ঘটনায় সারজিস আলম আহত

Published: 5th, February 2025 GMT

দুর্ঘটনায় সারজিস আলম আহত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এলাকায় প্রাইভেটকার দুর্ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম আহত হয়েছেন। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত সোয়া ৯টার দিকে ঢাবির ফুলার রোডের ব্রিটিশ কাউন্সিলের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতাবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চক্ষু বিভাগে নিয়ে আসা হয়।

আহত সারজিস আলম জানান, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিয়ে বাংলামোটরের কেন্দ্রীয় অফিসে যাচ্ছিলেন। ব্রিটিশ কাউন্সিলের সামনে আসলে একটা শিশু গাড়ির সামনে দিয়ে দৌঁড় দেয়। তখন প্রাইভেটকার সজোরে ব্রেক করলে আইল্যান্ডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে তিনি আহত হন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের একুশে হলের শিক্ষার্থী শুভ হাওলাদার বলেন, সংবাদ পেয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিলের সামনে থেকে সারজিস আলমকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসি। তার বাম চোখের পাশে কেটে গেছে। এ ছাড়া মাথায় আঘাত লেগেছে।

ঢাকা মেডিকেল জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা.

জাবির হোসেন জানান, সারজিসের বাম চোখে একটা সেলাই দেওয়া হয়েছে। তিনি এখন সুস্থ।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র স মন

এছাড়াও পড়ুন:

সাভারে ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বেশে যুবকের নারীবিদ্বেষী কাণ্ড, গ্রেপ্তারের দাবি

ঢাকার অদূরে সাভার উপজেলার বিভিন্ন স্থানে এক যুবক নারীবিদ্বেষী নানা কর্মকাণ্ড করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর উত্ত্যক্ত করার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। ওই যুবকের নাম ‘খালিদ মাহমুদ রিদয় খান’ দাবি করে অনেকে তাঁকে গ্রেপ্তারের পর বিচারের দাবি করেছেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর সূত্র ধরে খালিদের আইডিতে থাকা বিভিন্ন ভিডিও পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, তিনি বিভিন্ন সময় মেয়েশিশু, কিশোরী ও নারীদের পথ আটকে নানা আপত্তিকর কথা বলেছেন। কী ধরনের পোশাক পরা উচিত, সে কথা বলেছেন।

ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ওই যুবককে আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়েছে। জেইউ ইনসাইডার নামের একটি ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, এই যুবকের নাম খালিদ মাহমুদ রিদয় খান। থাকেন সাভারে। রাস্তায় দাঁড়িয়ে স্কুল–কলেজের মেয়েদের টিজ করেন, হেনস্তা করেন। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।

রাজু নুরুল নামের এক ব্যক্তি তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ওই যুবকের একটি ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন, খালিদের ভিডিও আগেও চোখে পড়েছিল, ভেবেছিলেন তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন। তবে তিনি তা নন। রাস্তায় দাঁড়িয়ে তিনি স্কুল–কলেজের মেয়েদের টিজ করেন, হেনস্তা করেন। ধর্ষণের শিকার হওয়ার ভয় দেখান।

এ বিষয়ে ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সাভার সার্কেল) মো. শাহীনুর কবীর প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ