খুলনা জেলা ও মহানগর যুবদলের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না এবং সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন এই দুই আংশিক আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেন।

যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।

খুলনা জেলা যুবদলের ইবাদুল হক রুবায়েদকে আহ্বায়ক ও নাহিদুজ্জামান জনিকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।

অপরদিকে খুলনা মহানগর যুবদলের আবদুল আজিজ সুমনকে আহ্বায়ক ও রবিউল ইসলাম রুবেলকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।

খুলনা জেলা ও মহানগর যুবদলের আংশিক আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। খুলনা জেলা যুবদলের ইবাদুল হক রুবায়েদকে আহবায়ক ও না মান জনিকে সদস্য সচিব এবং খুলনা মহানগর যুবদলের আবদুল আজিজ সুমনকে আহবায়ক ও রবিউল ইসলাম রুবেলকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।

খুলনা মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক আবদুল আজিজ সুমন ও সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম রুবেল

এদিকে, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের ভোটাধিকার আদায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে তরুণ ও যুব প্রজন্মকে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সাহসী ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করে যুবদলের নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন খুলনা বিএনপির নেতারা।

বিবৃতিদাতারা হলেন- বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব রকিবুল ইসলাম বকুল, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এসএম শফিকুল আলম মনা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো.

মনিরুজ্জামান মন্টু, মহানগর বিএনপি'র সদস্য সচিব মো. শফিকুল আলম তুহিন ও জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মোমরেজুল ইসলাম।

ঢাকা/নূরুজ্জামান/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ র ল ইসল ম কম ট র আবদ ল

এছাড়াও পড়ুন:

ময়মনসিংহসহ বিভিন্নস্থানে শেখ মুজিবুরের ম্যুরাল ভাঙচুর, ভৈরবে আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর

ময়মনসিংহ নগরের সার্কিট হাউস মাঠসংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাঙচুর শুরু করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। আজ রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাতুড়ি-শাবল নিয়ে ম্যুরাল ভাঙচুর শুরু হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্যসচিব আলী হোসেন, জেলা কমিটির মুখপাত্র ফয়সাল ফারনিম, মহানগর কমিটির সদস্যসচিব আল নুর মো. আয়াস, মহানগর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নাফিউস রোহানসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৫-২০ জন নেতা-কর্মী।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্যসচিব আলী হোসেন বলেন, ‘পতিত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালানোর পরও আবার ভিডিও বার্তার মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। এ অপতৎপরতা দেশের ছাত্র-জনতা মেনে নেবে না। তারই প্রতীক স্বরূপ ধানমন্ডির-৩২ নম্বরের মতো ময়মনসিংহেও স্বৈরাচারের স্বপ্নদ্রষ্টা শেখ মুজিবুরের ভাস্কর্য ভেঙে ফেলে ছাত্র-জনতা।’

অপরদিকে ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভেঙে ফেলা হয়েছে বঙ্গবন্ধু হলের ‘মুজিব ম্যুরাল’। রাত ১১টার দিকে ভাঙচুর শুরু করেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা।

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে থাকা শেখ মুজিবুর রহমান ও ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের ম্যুরাল গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। বুধবার রাতে

সম্পর্কিত নিবন্ধ