খুলনা জেলা ও মহানগর যুবদলের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
Published: 5th, February 2025 GMT
খুলনা জেলা ও মহানগর যুবদলের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না এবং সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন এই দুই আংশিক আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেন।
যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।
খুলনা জেলা যুবদলের ইবাদুল হক রুবায়েদকে আহ্বায়ক ও নাহিদুজ্জামান জনিকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।
অপরদিকে খুলনা মহানগর যুবদলের আবদুল আজিজ সুমনকে আহ্বায়ক ও রবিউল ইসলাম রুবেলকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।
খুলনা জেলা ও মহানগর যুবদলের আংশিক আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। খুলনা জেলা যুবদলের ইবাদুল হক রুবায়েদকে আহবায়ক ও না মান জনিকে সদস্য সচিব এবং খুলনা মহানগর যুবদলের আবদুল আজিজ সুমনকে আহবায়ক ও রবিউল ইসলাম রুবেলকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।
খুলনা মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক আবদুল আজিজ সুমন ও সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম রুবেল
এদিকে, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের ভোটাধিকার আদায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে তরুণ ও যুব প্রজন্মকে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সাহসী ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করে যুবদলের নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন খুলনা বিএনপির নেতারা।
বিবৃতিদাতারা হলেন- বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব রকিবুল ইসলাম বকুল, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এসএম শফিকুল আলম মনা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো.
ঢাকা/নূরুজ্জামান/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ র ল ইসল ম কম ট র আবদ ল
এছাড়াও পড়ুন:
‘মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু’ স্লোগানটি কীভাবে এল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যে কয়েকটি স্লোগান আন্দোলনকারীদের কাছে জনপ্রিয় হয়েছিল, তার মধ্যে একটি ‘মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু’। গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরও শীর্ষ ছাত্রনেতাদের অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ স্লোগান ব্যবহার করেছেন।
জুলাইয়ে তরুণেরা নিজেরা যেমন স্লোগান তৈরি করেছেন, তেমনি ব্যবহার করেছেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মুক্তিকামী মানুষের সংগ্রাম থেকে জন্ম নেওয়া স্লোগানও। তার একটি ‘মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু’।
এ স্লোগানের পটভূমি কিউবার স্বাধীনতার সংগ্রাম। ২০২১ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি কিউবার সংবাদমাধ্যম হাভানা টাইমসে প্রকাশিত একটি লেখা থেকে জানা যায়, স্লোগানটির জন্ম ১৮৬৮ সালে স্পেনের উপনিবেশ থেকে কিউবার স্বাধীনতার সংগ্রামের শুরুর দিকে। তখন স্লোগানটি ছিল ‘স্বাধীনতা অথবা মৃত্যু’।
এরপর কিউবার কাউতো নদী দিয়ে অনেক পানি গড়িয়েছে। ১৯৫৯ সালে ফিদেল কাস্ত্রোর নেতৃত্বে বিপ্লবে পতন ঘটে কিউবার মার্কিন মদদপুষ্ট বাতিস্তা সরকারের। যদিও শান্তি ফেরেনি। কিউবায় ঘটতে থাকে একের পর অন্তর্ঘাতমূলক ঘটনা। ১৯৬০ সালের মার্চে কিউবার রাজধানী হাভানার সমুদ্রবন্দরে একটি ফরাসি জাহাজে বোমা হামলা হয়। সে হামলায় মারা যান ১০০ জন।
ওই বছরের ৬ মার্চ নিহত ব্যক্তিদের শেষকৃত্যে সহযোদ্ধাদের লাশের কফিনের সামনে দাঁড়িয়ে ফিদেলের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা প্রতিবিপ্লব ঠেকাতে শপথ নেন ‘স্বদেশভূমি অথবা মৃত্যু’ স্লোগান দিয়ে।
ফিদেল কাস্ত্রো