ভারতের অংশে থাকা কাশ্মীরও পাকিস্তানের অংশ হবে বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির। বুধবার আজাদ কাশ্মীরের রাজধানী মুজাফ্ফরাবাদে যান তিনি।
সেখানে বলেন, ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের মানুষ পাকিস্তানে যোগ দিতে যে লড়াই করছে, সেটিতে তারা সব সময় সমর্থন দিয়ে যাবেন এবং একদিন অবশ্যই পুরো কাশ্মীর পাকিস্তানের অংশ হবে। কোনো সন্দেহ নেই, কাশ্মীরের মানুষের ইচ্ছা ও লক্ষ্য অনুযায়ী এটি একদিন স্বাধীন ও পাকিস্তানের অংশ হবে।
হুমকি দিয়ে তিনি বলেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যারা শক্তি প্রয়োগ করবে, তাদের বিরুদ্ধে পাল্টা শক্তি প্রয়োগ করা হবে। পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতাকে যে কোনো মূল্যে রক্ষা করা হবে। আজাদ কাশ্মীরে মুজাফ্ফরাবাদে কাশ্মীর আন্দোলনে শহীদদের বেদিতে পুষ্পস্তব অর্পণ করেন তিনি। এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ময়মনসিংহসহ বিভিন্নস্থানে শেখ মুজিবুরের ম্যুরাল ভাঙচুর, ভৈরবে আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর
ময়মনসিংহ নগরের সার্কিট হাউস মাঠসংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাঙচুর শুরু করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। আজ রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাতুড়ি-শাবল নিয়ে ম্যুরাল ভাঙচুর শুরু হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্যসচিব আলী হোসেন, জেলা কমিটির মুখপাত্র ফয়সাল ফারনিম, মহানগর কমিটির সদস্যসচিব আল নুর মো. আয়াস, মহানগর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নাফিউস রোহানসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৫-২০ জন নেতা-কর্মী।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্যসচিব আলী হোসেন বলেন, ‘পতিত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালানোর পরও আবার ভিডিও বার্তার মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। এ অপতৎপরতা দেশের ছাত্র-জনতা মেনে নেবে না। তারই প্রতীক স্বরূপ ধানমন্ডির-৩২ নম্বরের মতো ময়মনসিংহেও স্বৈরাচারের স্বপ্নদ্রষ্টা শেখ মুজিবুরের ভাস্কর্য ভেঙে ফেলে ছাত্র-জনতা।’
অপরদিকে ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভেঙে ফেলা হয়েছে বঙ্গবন্ধু হলের ‘মুজিব ম্যুরাল’। রাত ১১টার দিকে ভাঙচুর শুরু করেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে থাকা শেখ মুজিবুর রহমান ও ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের ম্যুরাল গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। বুধবার রাতে