চীন-হংকংয়ের পার্সেল বন্ধ যুক্তরাষ্ট্রে
Published: 5th, February 2025 GMT
চীন ও হংকং থেকে আসা আন্তর্জাতিক পার্সেল গ্রহণ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখা হবে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পোস্টাল সার্ভিস (ইউএসপিসি)। তবে এর কোনো কারণ জানায়নি তারা। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে নতুন করে বাড়তে থাকা বাণিজ্যযুদ্ধের মধ্যে এই পদক্ষেপ নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
বেইজিং এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ডাক বিভাগের সিদ্ধান্ত ‘অযৌক্তিক দমনপীড়ন’ বলে অভিযোগ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পোস্টাল সার্ভিস চীন ও হংকংয়ের পার্সেল বন্ধ রাখলেও চিঠি আসা বন্ধ রাখবে না বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশে ‘ডি মিনিমিস’ কর ছাড়ের একটি নিয়ম বাতিল করার পর পোস্টাল সার্ভিস এই পদক্ষেপ নিল। সিএনএন।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ময়মনসিংহসহ বিভিন্নস্থানে শেখ মুজিবুরের ম্যুরাল ভাঙচুর, ভৈরবে আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর
ময়মনসিংহ নগরের সার্কিট হাউস মাঠসংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাঙচুর শুরু করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। আজ রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাতুড়ি-শাবল নিয়ে ম্যুরাল ভাঙচুর শুরু হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্যসচিব আলী হোসেন, জেলা কমিটির মুখপাত্র ফয়সাল ফারনিম, মহানগর কমিটির সদস্যসচিব আল নুর মো. আয়াস, মহানগর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নাফিউস রোহানসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৫-২০ জন নেতা-কর্মী।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সদস্যসচিব আলী হোসেন বলেন, ‘পতিত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালানোর পরও আবার ভিডিও বার্তার মাধ্যমে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। এ অপতৎপরতা দেশের ছাত্র-জনতা মেনে নেবে না। তারই প্রতীক স্বরূপ ধানমন্ডির-৩২ নম্বরের মতো ময়মনসিংহেও স্বৈরাচারের স্বপ্নদ্রষ্টা শেখ মুজিবুরের ভাস্কর্য ভেঙে ফেলে ছাত্র-জনতা।’
অপরদিকে ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভেঙে ফেলা হয়েছে বঙ্গবন্ধু হলের ‘মুজিব ম্যুরাল’। রাত ১১টার দিকে ভাঙচুর শুরু করেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে থাকা শেখ মুজিবুর রহমান ও ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের ম্যুরাল গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। বুধবার রাতে