স্বর্ণের দাম বাড়ল, বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর
Published: 5th, February 2025 GMT
আরেক দফা বাড়িয়ে দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানায়, ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম দুই হাজার ৯২৮ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ ৪৭ হাজার ৮১৮ টাকা নির্ধারণ করা হলো, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতিভরি এক লাখ ৪১ হাজার ৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক লাখ ২০ হাজার ৯৪৪ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৯ হাজার ৫২৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এল ২১৮ কোটি ডলার
রেমিট্যান্স পাঠানোর তালিকায় শীর্ষে যেসব দেশ
বাজুস আরো জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) থেকেই কার্যকর হবে।
এদিকে ২ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশের বাজারে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৯৯ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ ৪৪ হাজার ৮৯০ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এর আগে গত ২৯ জানুয়ারি দেশের বাজারে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ৩৬৫ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
ঢাকা/এনএফ/এসবি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক য র ট র এক এক ল খ
এছাড়াও পড়ুন:
চৈত্রসংক্রান্তি ও বৈসাবি উপলক্ষে পাঁচ দিন ছুটির দাবি
চৈত্রসংক্রান্তি ও বৈসাবি উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পাঁচ দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধের দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জুম্ম শিক্ষার্থী পরিবার’ নামের একটি সংগঠন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই দাবি জানান সংগঠনটির জ্যেষ্ঠ সদস্য মিশন চাকমা।
এতে বলা হয়, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত পাহাড়ি ও সমতলের জাতিগোষ্ঠীর প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসুক, সাংগ্রাই, বিজু, বিহু, চাংক্রান, চৈত্রসংক্রান্তি আবহমান সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অংশ। এ উৎসব পার্বত্য অঞ্চলের পাহাড়ি জাতিসত্তা এবং সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জনগণের কাছে জাতীয় ও সামাজিক ঐক্যের প্রতীক। ১২ থেকে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সাত শতাধিক বিভিন্ন জাতিসত্তার শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত থাকলেও উৎসবের দিন তাঁদের ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে উল্লেখ করা হয়, ইতিমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন উৎসব উপলক্ষে পাঁচ দিন ক্লাস ও পরীক্ষা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও এক দিনের রাষ্ট্রীয় ছুটি ঘোষণা করেছে।
এর আগে গত ৫ মার্চ উপাচার্যকে চিঠি দিয়ে পাঁচ দিন ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধের দাবি জানিয়েছিল বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন। চিঠি দেওয়া ওই সংগঠনগুলো হচ্ছে ত্রিপুরা স্টুডেন্টস ফোরাম, বাংলাদেশ মারমা স্টুডেন্টস কাউন্সিল, বাংলাদেশ ম্রো স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জুম্ম শিক্ষার্থী পরিবার, বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ।