পাবনার ঈশ্বরদীতে যৌতুক দিতে না পারায় স্বামীর নির্যাতনে রিয়া খাতুন (২৪) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি।
রিয়া খাতুন উপজেলার দাশুড়িয়া ইউনিয়নের হঠাৎপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমানের মেয়ে। তাঁর স্বামী হৃদয় হোসেন বিপু একই গ্রামের মিনারুল ইসলামের ছেলে।
চার বছর আগে হৃদয় হোসেন বিপুর সঙ্গে রিয়ার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে পারিবারিকভাবেই তাদের বিয়ে হয়। দাশুড়িয়া ইউনিয়নের হঠাৎপাড়া গ্রামের ভাড়া বাসায় থাকতেন এ দম্পতি। বিয়ের পরপরই বেশ কয়েকবার রিয়ার বাবার কাছ থেকে যৌতুক বাবদ টাকা নেন বিপু। সেই টাকা দিয়ে মাদকাসক্ত বিপু জুয়া খেলতেন। গত রোববারও তিনি রিয়াকে বাবার বাড়ি থেকে টাকা এনে দিতে চাপ দেন।
টাকা এনে দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় রিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। মঙ্গলবার সেখানে মারা যান তিনি। ঘটনার পরপরই বিপু ও তাঁর পরিবারের লোকজন পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম শহিদ জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের পর দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: প বন
এছাড়াও পড়ুন:
যৌতুকের জন্য প্রাণ গেল গৃহবধূর
পাবনার ঈশ্বরদীতে যৌতুক দিতে না পারায় স্বামীর নির্যাতনে রিয়া খাতুন (২৪) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি।
রিয়া খাতুন উপজেলার দাশুড়িয়া ইউনিয়নের হঠাৎপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমানের মেয়ে। তাঁর স্বামী হৃদয় হোসেন বিপু একই গ্রামের মিনারুল ইসলামের ছেলে।
চার বছর আগে হৃদয় হোসেন বিপুর সঙ্গে রিয়ার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে পারিবারিকভাবেই তাদের বিয়ে হয়। দাশুড়িয়া ইউনিয়নের হঠাৎপাড়া গ্রামের ভাড়া বাসায় থাকতেন এ দম্পতি। বিয়ের পরপরই বেশ কয়েকবার রিয়ার বাবার কাছ থেকে যৌতুক বাবদ টাকা নেন বিপু। সেই টাকা দিয়ে মাদকাসক্ত বিপু জুয়া খেলতেন। গত রোববারও তিনি রিয়াকে বাবার বাড়ি থেকে টাকা এনে দিতে চাপ দেন।
টাকা এনে দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় রিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। মঙ্গলবার সেখানে মারা যান তিনি। ঘটনার পরপরই বিপু ও তাঁর পরিবারের লোকজন পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম শহিদ জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের পর দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে।