রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সাতটি আবাসিক হল ও কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে গত ১২ জানুয়ারি পোড়া কোরআন শরিফ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় এক শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ঘটনাটি নিয়ে প্রথম আলোর নামে একটি ভুয়া ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে। ভুয়া ফটোকার্ডে দাবি করা হয়, এ ঘটনায় ফরিদ নামের এক সমন্বয়ক ও ছাত্রশিবির নেতাকে আটক করা হয়েছে। তিনি হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা সৃষ্টির জন্য এই কাজ করেছেন।

বাংলাদেশের তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে এ তথ্য উঠে এসেছে। এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন আজ বুধবার রিউমর স্ক্যানারের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় এক শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার’ শীর্ষক প্রথম আলোর প্রতিবেদন স্ক্রিনশট.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ঘটন য়

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপি নেতা পিন্টুর মৃত্যুর ৯ বছর পর হাসিনাসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন

ফাইল ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ