জোরালো গুঞ্জন উড়ছে, দুর্ঘটনায় মারা গেছেন বলিউড অভিনেত্রী নোরা ফাতেহি! মূলত, সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওকে কেন্দ্র করে এই খবরের সূত্রপাত।

বেশ কিছু ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, অনেক উপর দিয়ে টানা হয়েছে ক্যাবল; যা এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে গিয়ে থেমেছে। ক্যাবল কার চলার জন্য যেভাবে তার টানানো হয়, ঠিক তেমন। দুই পাহাড়ের মাঝে সেই ক্যাবলে ঝুলছেন এক নারী। হঠাৎ পড়ে যান তিনি। খানিকটা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো।

এসব ভিডিওর ক্যাপশনে বলা হয়েছে, “বলিউড অভিনেত্রী নোরা ফতেহি দুর্ঘটনায় মারা গেছেন।” তবে অনেক দূর থেকে ভিডিও ধারণ করায় নারীর মুখটি বোঝা যাচ্ছে না। যার ফলে নোরা ফাতেহির মৃত্যুর খবরটি দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু সত্যি কি মারা গেছেন নোরা ফাতেহি?

আরো পড়ুন:

ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে জয়ী তারা

গাইতে গাইতে মঞ্চে অসুস্থ হয়ে পড়লেন সোনু নিগম

বলিউড লাইফ ডটকম এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ভিডিওর নারীটি দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। তবে নোরা ফাতেহির মৃত্যুর খবরটি সত্য নয়। তিনি সুস্থ ও নিরাপদে আছেন।

গত মাসে মুক্তি পেয়েছে নোরা ফাতেহির গাওয়া গান ‘স্নেক’। এতে দ্বৈতভাবে কণ্ঠ দিয়েছেন নোরা ও জেসন ডেরুলো। গানটি নিয়ে নির্মিত মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করেছেন নোরা। ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে জায়গা করে নিয়েছে এটি।

‘বিগ বস’ রিয়েলিটি শোয়ের মাধ্যমে ভারতীয় শোবিজ অঙ্গনে পা রাখেন নোরা। তেলেগু ভাষার ‘টেম্পার’, ‘বাহুবলি: দ্য বিগিনিং’, ‘কিক টু’, বলিউডের ‘সত্যমেভ জয়তে’, ‘স্ট্রিট ড্যান্সার থ্রিডি’ সিনেমার গানে নেচে বিশেষ পরিচিত লাভ করেন তিনি।

শুধু বড় পর্দায়ই নয়, ছোট পর্দা এবং মিউজিক ভিডিওতেও সমান জনপ্রিয় তিনি। ‘ঝলক দিখলা যা’, ‘কমেডি নাইটস’, ‘এমটিভি ট্রল পুলিশ’সহ বেশ কিছু রিয়েলিটি শোয়ে পারফরর্ম করেও নজর কাড়েন তিনি।

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

৯ বছরের সংসার কি সত্যিই ভাঙছে

কয়েক দিন ধরে জোর চর্চায় বলিউডের একটি বিচ্ছেদের খবর। শোনা যাচ্ছিল, বিয়ে ভাঙছে ‘টেলি কাপল’ দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি ও বিবেক দাহিয়ার। ২০১৬ সালের ৮ জুলাই বিয়ে হয়েছিল তাঁদের। কিন্তু একের পর এক গণমাধ্যমে বিচ্ছেদের খবর প্রকাশিত হলেও চুপ ছিলেন তারকা দম্পতি। অবশেষে ডিভোর্সের খবরে মুখ খুললেন অভিনেতা বিবেক দাহিয়া। খবর এনডিটিভির

এক সাক্ষাৎকারে বিবেক দাহিয়া বলেন, ‘আমরা এই খবরটা উপভোগ করছি। দিব্যাঙ্কা ও আমি এগুলো (বিচ্ছেদের খবর) শুনে হাসছিলাম। যখন খবর শুনি তখন আমরা আইসক্রিম খাচ্ছিলাম আর ভাবছিলাম, খবরটা লম্বা চললে শুনতে শুনতে পপকর্নও অর্ডার করে দেব।’

বিবেক আরও বলেন, ‘আমি ইউটিউব ভ্লগও তৈরি করি। আমি জানি এই চটকদার হেডলাইন কীভাবে কাজ করে। আপনি এমনই রোমাঞ্চকর শিরোনাম করবেন, আর লোকজন সেটাই দেখবেন। তবে এই খবরের মধ্যে কোনো সত্যতা নেই। আমাদের এমন অবাস্তব বিষয়গুলো নিয়ে লোকজনকে উৎসাহিত করা উচিত নয়।’

দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি ও বিবেক দাহিয়া। ইনস্টাগ্রাম থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ৯ বছরের সংসার কি সত্যিই ভাঙছে