মালয়েশিয়ার ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ব্রাঞ্চে শতভাগ স্কলারশিপ
Published: 5th, February 2025 GMT
মালয়েশিয়ার ওয়ার্ল্ড র্যাংকিং ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাস শিক্ষার্থীদের জন্য এক দারুণ সুযোগ নিয়ে এসেছে। চলতি ২০২৫ সালের মে ইনটেক এ শিক্ষার্থীদের এই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাসে আয়োজন করা হয়েছে ৩ দিনব্যাপী স্কলারশিপ ডে।
আগামী ৭, ৮ ও ৯ই ফেব্রুয়ারি শুক্র, শনি ও রবিবার ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাস, ২৬ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানী, ঢাকা এর নিচতলায় এই স্কলারশিপ ডে চলবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত চলবে স্কলারশিপ ডে’র কার্যক্রম। এ সময় ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য, ফ্যাকাল্টি পরিচিতি, বিষয় নির্বাচন, ক্যাম্পাসের অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সম্পর্কেও জানতে পারবেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
পুলিশের বিরুদ্ধে ‘সন্ত্রাসী’ সাজ্জাদের স্ত্রীর করা মামলা খারিজ
ভ্রূণ হত্যার অভিযোগে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), দুই উপপরিদর্শকসহ (এসআই) ছয়জনের বিরুদ্ধে ‘সন্ত্রাসী’ সাজ্জাদ হোসেনের স্ত্রীর করা মামলার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ মো. নুরুল ইসলাম গত রোববার এই আদেশ দেন। আজ মঙ্গলবার বিষয়টি জানাজানি হয়। বিষয়টি প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেন মহানগর দায়রা জজ আদালতের সাঁটলিপিকার দীপেন দাশগুপ্ত।
সাজ্জাদের স্ত্রী শারমিন তামান্না বাদী হয়ে গত ২৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে মামলার আবেদন করেন। এতে অভিযুক্ত করা হয় বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি মো. আরিফুর রহমান, এসআই জগৎজ্যোতি দাস, মনিরুল ইসলাম, ‘সন্ত্রাসী’ সরোয়ার হোসেন, ‘সন্ত্রাসী’ জাবেদ ও পুলিশের সোর্স আনিকা ইসলামকে।
মামলার আবেদনে বলা হয়, গত ৫ জানুয়ারি শারমিন তামান্নার স্বামী সাজ্জাদকে গ্রেপ্তারে পুলিশ বাসায় অভিযান চালায়। স্বামীকে না পেয়ে এসআই মনিরুল ইসলাম তাঁকে আটক করেন। এ সময় পুলিশ ও সোর্সরা তাঁকে শারীরিকভাবে হেনস্তা ও সন্ত্রাসী জাবেদ পুলিশের সামনে শারমিনকে মারধর করেন। থানার ওসি শারমিনকে লাঠি দিয়ে মারধর এবং এসআই জগৎজ্যোতি দাস বাদীর পেটে লাথি মারেন। বাদী তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা থাকায় রক্তক্ষরণে ভ্রূণ নষ্ট হয়ে যায়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাদীকে আদালতে হাজির না করে ৬ জানুয়ারি সন্ধ্যায় হাজির করেন। ৮ জানুয়ারি আদালত বাদীকে জামিন দেন। পরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসকেরা জানান গর্ভে থাকা ভ্রূণ নষ্ট হয়ে গেছে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি আরিফুর রহমান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘সন্ত্রাসী’ স্বামীর বিরুদ্ধে পুলিশের জিরো টলারেন্স দেখে পুলিশের মনোবল ভেঙে দিতে মিথ্যা মামলার আবেদন করেছেন সাজ্জাদের স্ত্রী।
সাজ্জাদ হোসেন