গাজীপুরে সবজিবোঝাই পিকআপ উল্টে খালে, নিহত ৩
Published: 5th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
গাজীপুরের কালীগঞ্জে সবজিবোঝাই পিকআপ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে খালে পড়ে ৩ জন নিহত হয়েছেন।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার আজমতপুর-ইটাখোলা আঞ্চলিক মহাসড়কের নোয়াপাড়া হরিদেবপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালীগঞ্জ থানার ওসি মো.
তিনি বলেন, একটি পিকআপ ভ্যান সিলেট থেকে কাঁচামাল নিয়ে একটি পিকআপ গাজীপুরের দিকে আসছিলেন। বুধবার ভোর ৬টার দিকে কালীগঞ্জের আজমতপুর-ইটাখোলা আঞ্চলিক সড়কে পৌঁছামাত্র নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খালে পড়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, খালে পানি থাকায় গাড়ির গ্লাস খোলা সম্ভব হয়নি। এতে ঘটনাস্থলেই তিনজন নিহত হন। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এম জি
উৎস: SunBD 24
কীওয়ার্ড: প কআপ
এছাড়াও পড়ুন:
শামির মায়ের পা ছুঁয়ে পৃথিবীকে চ্যালেঞ্জ কোহলির
দুবাইয়ে গতকাল রাতে দুটি মুহূর্ত দেখে মনে হলো, বিরাট কোহলি পৃথিবীর সুখী মানুষদের একজন।
এক. ফাইনালে ভারতের জয়ের পর স্টাম্প নিয়ে মাঠে রোহিত শর্মার সঙ্গে লোকনৃত্য। গুজরাট অঞ্চলে নবরাত্রিতে নাচটা জনপ্রিয়। অনেকটাই তলোয়ারযুদ্ধের মতো। কোমর ঘুরিয়ে হাসতে হাসতে স্টাম্পে ঠোকাঠুকি করছিলেন দুজন। কেউ কেউ অবশ্য সেটাকে তলোয়ারযুদ্ধ ভেবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ফাইনালের সঙ্গেও মিলিয়ে নিতে পারেন। ফাইনালে নিউজিল্যান্ড সেভাবে লড়াই করতে পারল কোথায়! হাসিমুখে ওই তলোয়ারযুদ্ধের মতো ভারতও হাসতে হাসতে ম্যাচটা জিতেছে আরামসে।
দুই. মাঠে পরিবার নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন মোহাম্মদ শামি। হাসিমুখে সেদিকে এগিয়ে গিয়ে শামির মায়ের পা ছুঁয়ে আর্শীবাদ নেন কোহলি। এরপর সবাই পাশাপাশি দাঁড়িয়ে ছবি তুললেন। আরও কয়েকজন গেলেন কোহলির সঙ্গে ছবি তুলতে। মুখে হাসিটা ধরে রেখেই সবার আবদার মেটালেন কোহলি। দেখে মনে হচ্ছিল, ওই মুহূর্তে তাঁর কাছে যেকোনো আবদারই টিকে যেত। আইসিসির সর্বশেষ তিনটি বড় টুর্নামেন্টেরই ফাইনাল খেলল ভারত। ২০২৩ বিশ্বকাপটা না পেলেও পরের বছর টি–টোয়েন্টি ট্রফি এবং কাল চ্যাম্পিয়নস ট্রফিটা উঠল ভারতের ঘরে। কোহলির মানসিকতা রাজার মতো হবে না তো আর কার হবে!
আরও পড়ুনবেঞ্চে বসে জয় দেখলেন মেসি, বিদায় দেখলেন নেইমার৫৭ মিনিট আগেবড় মাপের রাজারা সিংহাসন ছাড়ার আগে রাজত্ব আরও সুসংহত করে যান। কোহলি মনে করেন, ভারত জাতীয় দল এখন তেমন অবস্থানেই আছে। ক্রিকেট মাঠে গোটা পৃথিবীর মুখোমুখি হতেও ভয় পাবে না—কোহলির ভাষায়, ‘রেডি টু টেক অন দ্য ওয়ার্ল্ড।’ এই কথার ক্রিকেটীয় অর্থ, ভারতের বর্তমান দলটি আগামী আট বছর যেকোনো চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত।
মোহাম্মদ শামির মায়ের সঙ্গে কোহলি