সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

পুলিশের গাড়ি থেকে ছিনিয়ে নেওয়া পাবনার সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাবকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি ) সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল ওহাবকে সকাল ৭.৪০ মিনিটের দিকে তার নিজ গ্রাম মথুরাপুর বটতলা আনসার সরকারের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা।

গত শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি ) বিকেলে সুজানগর পৌর এলাকার মথুরাপুর হাইস্কুলের সামনে আব্দুল ওহাবকে গ্রেপ্তার করা হলে তার সমর্থকরা পুলিশের ওপর হামলা করে আসামিকে ছিনিয়ে নেয়। এঘটনায় ৮ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়।

এঘটনায় সুজানগর থানার এসআই আজাহার আলী বাদী হয়ে ৬৫ জন নামীয় ও অজ্ঞাত ২ থেকে ৩ শত জনকে আসামি করে  একটি মামলা দায়ের করেন।  এখন পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

আব্দুল ওহাব গত জুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় একাধিক মামলার পলাতক আসামি।

এনজে

.

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: গ র প ত র কর স জ নগর

এছাড়াও পড়ুন:

সিদ্ধিরগঞ্জে ডিএনডি লেকপাড়ে বিএনপির কার্যালয় নির্মাণ নিয়ে দু’গ্রপে উত্তেজনা

সিদ্ধিরগঞ্জে ডিএনডির লেকের পাড়  সরকারি জমি দখল করে বিএনপির কার্যালয় গড়ে তোলার অভিযোগ অভিযোগ উঠছে নাসিক ১নং ওয়ার্ড এলাকার নাইম ওরফে জিতু নামে এক যুবদল নেতার বিরুদ্ধে।

এঘটনায় এলাকা জুড়ে চলছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়। সোমবার সকালে সিদ্ধিরগঞ্জের পুলস্থ বাজার সংলগ্ন ডিএনডি লেকের পাড় সরকারি জায়গা দলখ করে বিএনপির অফিস করার জন্য ট্রাক দিয়ে বালু, সিমেন্টের পিলার দিয়ে অফিস করার জন্য কাজ শুরু করেন জিতু।

এসময় জুয়েল রানা নামে অপর এক যুবদল নেতা এসে বিএনপির অফিস সরকারি জায়গায় না তোলার জন্য বাধা দেয়। তাদের দুই জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হলে ব্যপক উত্তেজনা দেখা দেয়।

যুবদল নেতা জুয়েল রানা বলেন সরকারি জায়গা দখল করে বিএনপির কোন অফিস করা যাবেনা। এতে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। একপর্যায়ে জিতু, জুয়েল রানার সাথে অশুভ আচরন করে। এঘটনায় জিতুকে নিয়ে বিভিন্ন নেতাকর্মীরা নিন্দানীয় মন্তব্য করেন।

স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায় জিতু বিএনপির যুবদল নেতা পরিচয়ে বিভিন্ন অপরাধ অপকর্মে করে বেড়াচ্ছে।  আর এমন একটি জায়গায় বিএনপির অফিস করার উদ্দেশ্যটা বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা হবে বলে এলাকার অনেকে মন্তব্য করেন। 

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অফিস কার্যক্রমের জন্য বালু দিয়ে বরাট করে সিমেন্টের পিলার দিয়ে কাজ শুরু করেন জিতু। স্থানীয়রা জানান, যে ব্যাক্তি এখানে বিএনপির অফিস করার জন্য কাজ করছে সে ব্যাক্তি বিএনপির কোন নেতা বা কর্মী হতে পারেনা। সে স্বৈরাচারী আওয়ামী দোসড়াদের ইন্দোনেই এমন কাজ করতে পারে। দলের মান ক্ষুন্ন করার জন্য।

এবিষয় জানতে নাইম ওরফে জিতুর সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তাকে পাওয়া যায় নি।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সিদ্ধিরগঞ্জে ডিএনডি লেকপাড়ে বিএনপির কার্যালয় নির্মাণ নিয়ে দু’গ্রপে উত্তেজনা