১০ জন নিয়ে জিতল ব্রাজিল, জিতল আর্জেন্টিনাও
Published: 5th, February 2025 GMT
দক্ষিণ আমেরিকার অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপের চূড়ান্ত পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে জিতেছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা। ভেনেজুয়েলার কারাকাসের অলিম্পিকো স্টেডিয়ামে চিলিকে ২-১ গোলে হারায় আর্জেন্টিনা এবং একই শহরের ব্রিগিদো স্টেডিয়ামে উরুগুয়ের বিপক্ষে ১-০ গোলের জয় পেয়েছে ব্রাজিল।
আরও পড়ুনচোটের ছোবলে ‘জরুরি অবস্থা’ রিয়ালে৩৫ মিনিট আগেম্যাচে শেষ ৩৩ মিনিট ১০ জন নিয়ে খেলেছে ব্রাজিল। ৫৭ মিনিটে উরুগুয়ের রাইট উইঙ্গার আলেহান্দ্রো সেভেরোকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন ব্রাজিলের লেফটব্যাক আর্থুর দিয়াস। ব্রাজিল জয়সূচক গোলটি পেয়েছে তারপরই। প্রতি–আক্রমণ থেকে ৭৪ মিনিটে ব্রাজিলকে গোল এনে দেন ফরোয়ার্ড পেদ্রো।
আর্জেন্টিনার হয়ে গোল করেন ইয়ান সুবিয়াব্রে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আর জ ন ট ন
এছাড়াও পড়ুন:
০–৩ থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে রিয়াল কি পারবে পরের রাউন্ডে যেতে
রিয়াল মাদ্রিদের সেমিফাইনালে ওঠার সম্ভাবনা কতটুকু? ক্লাবটির সমর্থকদের কথার সুর অনেকটাই এমন—আরে ফিরতি লেগ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে আর রিয়াল তো ঘুরে দাঁড়ানোর রাজা! প্রথম লেগে ৩-০ গোলে হারলেও তাই দুশ্চিন্তার কিছু নেই!
কিন্তু আনচেলত্তির কথায় জোর নেই। স্বয়ং রিয়াল মাদ্রিদ কোচই হয়তো খুব একটা আশা দেখছেন না। এমিরেটস স্টেডিয়ামে গতকাল রাতে আর্সেনালের কাছে কোয়ার্টার ফাইনাল প্রথম লেগে ৩-০ গোলে হেরেছে রিয়াল। ফিরতি লেগ আগামী বুধবার রাতে রিয়ালের মাঠ বার্নাব্যুতে।
আরও পড়ুনবেন্ড ইট লাইক রাইস: এ ঘোর যেন কাটে না৪ ঘণ্টা আগেবার্নাব্যুতে ঘুরে দাঁড়ানোর রাত উপহার দেওয়ার অনেক ইতিহাস আছে রিয়ালের। তবে এবারের চ্যালেঞ্জটি বেশ কঠিন। পাশাপাশি আনচেলত্তির খেলোয়াড়েরাও তেমন একটা ছন্দে নেই। চ্যাম্পিয়নস লিগে আর্সেনালের জালে এমনিতেই গোল নেই রিয়ালের। ২০০৬ সালে এই প্রতিযোগিতায় প্রথম ও সর্বশেষ মুখোমুখিতে রিয়ালের হারে দুই লেগে স্কোরলাইন ছিল ১-০ ও ০-০। প্রায় দুই দশক পর কাল রাতের মুখোমুখিতেও গোল পায়নি রিয়াল। আর্সেনালের ১১ শটের বিপরীতে আনচেলত্তির ছাত্ররা গোলে শট রাখতে পেরেছে মাত্র ৩টি। ভাগ্য ভালো, কোর্তোয়া চার-পাঁচটি দুর্দান্ত সেভ করেছেন। নইলে রিয়ালের হারের ব্যবধান আরও বাড়ত।
ম্যাচ শেষে আনচেলত্তির কথায় তাই তেমন জোর পাওয়া গেল না। তবে ঘুরে দাঁড়ানোর সংকল্প ঠিকই ঝরেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের এই কোচের কণ্ঠে, ‘সাধারণত দলটি ম্যাচের শেষ দিকে খেলার ধার বাড়ায়। এটা হতাশার ও বাজে। আমাদের নিজেদের ভুলগুলো দেখতে হবে এবং পরের সপ্তাহে ঘুরে দাঁড়াতে যা যা করা সম্ভব করতে হবে।’
বেলিংহামের বিষন্ন মুখই বলে দিচ্ছে রাতটা মোটেও ভালো কাটেনি রিয়ালের