বেসরকারি সিটি ব্যাংক পিএলসি জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ‘কো-অর্ডিনেশন ম্যানেজার, এক্সিকিউটিভ কো-অর্ডিনেশন সেক্রেটারিয়েট’ পদে জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
পদের নাম: কো-অর্ডিনেশন ম্যানেজার, এক্সিকিউটিভ কো-অর্ডিনেশন সেক্রেটারিয়েট
পদ সংখ্যা: অনির্ধারিত। পুরুষ, নারী উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
আরো পড়ুন:
সাউথইস্ট ব্যাংকে বিনা অভিজ্ঞতায় চাকরি, আবেদন অনলাইনে
বিসিসি-শ্রমিক ইউনিয়নের সমঝোতা, আন্দোলন প্রত্যাহার
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অন্তত দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। অভিজ্ঞতা ছাড়াই সদ্য স্নাতক পাস করা প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মস্থল: ঢাকা
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে বিডি জবসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।
ঢাকা/ফিরোজ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চ কর চ কর স ট ব য ক চ কর র স য গ
এছাড়াও পড়ুন:
“প্রকাশ্যে চলছে পরিবহনে চাঁদাবাজি” জনবল চেম্বারের, ব্যবসা তাদের!
রমজানের যানজট নিয়ন্ত্রণে পুলিশ প্রশাসনকে সাহায্য করতে কমিউনিটি পুলিশের পাশাপাশি ১৮০ জন সদস্য দেয় নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি।
যানজট নিয়ন্ত্রণে চেম্বারের সহযোগীতায় পুরো রমজান মাসব্যাপী চলবে এই কার্যক্রম। রমজানে রোজাদারসহ সকল মানুষের ভোগান্তি রোধে এ কার্যক্রম হাতে নেয় চেম্বার। পাশাপাশি সড়ক দখলমুক্ত রাখতেও নানা উদ্যোগের চেষ্টা করছে নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি।
এদিকে চেম্বারের এ জনবলকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায় মেতে উঠেছে এক শ্রেণীর পরিবহন চাঁদাবাজরা। তারা চেম্বারের দেয়া জনবলকে নিজেদের দাবি করে যানবাহন বিশেষ করে অটো রিকশা থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে। বর্তমানে পুরো শহর ছেয়ে গেছে এ চাঁদবাজরা।
শহরের ২নং রেলগেট, ১নং রেলগেট, মন্ডলপাড়া, নিতাইগঞ্জ, চাষাঢ়া চত্বর, মহিল কলেজ সংলগ্ন এলাকা ও তোলারাম কলেজ মোড় সহ বিভিন্ন পয়েন্টে দেখা মিলছে এ চাঁদাবাজদের। তেমনি এক চিহ্নিত চাঁদাবাজ হলো মো: সাইদ। যিনি চেম্বারের ওই জনবলকে নিজেদের জনবল দাবি করে অটো রিকশা থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে বলে গুরুত্বর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শহরের চাষাঢ়ার মত এলাকায় দাঁড়িয়ে পুলিশ প্রশাসনের চোঁখ ফাকি দিয়ে তিনি অনেকটা প্রকাশ্যেই এ চাঁদাবাজি করে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে সচেতন নগরবাসীর বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আমরা আজ যে দেশ দেখতে পাচ্ছি। তা আমরা কখনোই কল্পনা করিনি। প্রশ্ন জাগে, তারা সেদিন বুকের তাজা রক্ত দিয়েছিলো কি এ বাংলাদেশের জন্য? কিছুইতো বদল হলো না। এখনও এ দেশে চাঁদাবাজী, দখলবাজী ও নারী-শিশু ধর্ষণসহ নানা অপকর্ম চলছে। তাহলে লাভ কি হলো?
আমরা চাই, এসব সকল অপকর্মকারিদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। আমরা এদেশে বিশেষ করে আমাদের এ নারায়ণগঞ্জে আর কোন প্রকার চাঁদাবাজী দেখতে চাই না, আর কোন দখলবাজ দেখতে চাই না, আর কোন ধর্ষণের ঘটনা দেখতে চাই না। আমরা এসব অপকর্মকারিদের কঠোর হস্তে দমন করে একটি সুন্দর ও নির্মল বাংলাদেশ গড়ে তোলতে প্রশাসন থেকে শুরু করে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।
সচেতন নগরবাসী আরও বলেন, তাদের কত বড় সাহস হলে চাষাঢ়ার মত জায়গা জনবল দেয়ার কথা বলে চাঁদাবাজি করছে। এসব কি পুলিশ প্রশাসনের চোঁখে পড়ছে না। যদি পড়ে তাহলে বলবো, দয়া করে আর নিরব থাকবেন না। এবার দেশের স্বার্থে, দেশের মানুষের স্বার্থে একটু সক্রিয় হোন। এসব চাঁদাবাজদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করুন যাতে নতুন এ দেশে আর কোন চাঁদাবাজদের জন্ম না হয়।