সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

গাজীপুরের তুরাগ তীরে তাবলিগ জামাতের টানা ৬ দিনের বিশ্ব ইজতেমাআজ আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে । বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে আখেরি মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন ইজতেমার মিডিয়া সমন্বয়কারী মো. হাবিবুল্লাহ রায়হান।

বুধবার বাদ ফজর মুসল্লিদের উদ্দেশে বয়ান করেন ভারতের বেঙ্গালোরের মাওলানা মো.

ফারুক। তার বয়ান বাংলায় তর্জমা করেন মুফতি আমানুল হক। সকাল সাড়ে নয়টায় বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা আব্দুর রহমান। বয়ানের পর গুরুত্বপূর্ণ নসিহতমূলক বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা ইব্রাহিম দেওলা। আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করবেন বাংলাদেশের মাওলানা জুবায়ের। তিনি প্রথম ধাপের আখেরি মোনাজাতও পরিচালনা করেছিলেন।

এদিকে ইজতেমার আখেরি মোনাজাতে যোগ দিতে আজও গাজীপুর ও আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মুসল্লিরা ইজতেমা ময়দানের দিকে আসছেন। মোনাজাতে অংশগ্রহণ ও মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে যাতায়াতের জন্য গাজীপুর মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশ বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে। আব্দুল্লাহপুর, মিরের বাজার, ভোগড়া বাইপাস মোড় থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কটি ব্যবহার না করে বিকল্প সড়ক ব্যবহারের জন্য সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মোনাজাত শেষে মুসল্লিদের বাড়ি ফিরতে বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

এনজে

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: ইজত ম

এছাড়াও পড়ুন:

নৌ উপদেষ্টার সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের বিশেষ দূতের  সাক্ষাৎ      

শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের যুব, শিক্ষা ও উন্নয়নবিষয়ক বিশেষ দূত জুরিয়ান মিডেলহফ।                                

মঙ্গলবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে সাক্ষাৎকালে তারা বাংলাদেশের যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি, নতুন উদ্যোক্তা তৈরি, দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টি, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি, ন্যূনতম মজুরি বাস্তবায়ন, ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রেশন সহজ করা, শ্রম অসন্তোষ নিরসন, শ্রম আইন সংশোধন, শ্রমিকদের অধিকার বাস্তবায়ন, শ্রম সংস্কার, যুবকদের প্রশিক্ষণ এবং তৈরী পোশাক খাতের বিকাশ নিয়ে আলোচনা করেন।

এ সময় উপদেষ্টা বলেন, “কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে কর্মসংস্থান অধিদপ্তর নামে নতুন একটি অধিদপ্তর সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট ৫ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে ৯ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া, শ্রম সংস্কার কমিশন বাংলাদেশের সব (প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক) শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করছে।” 

তিনি বলেন, “শ্রমঘন এলাকায় অস্থিরতা নিরসনে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বিজিএমইএ, টুরিস্ট পুলিশ এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে। বাংলাদেশ শ্রম আইন সংশোধনের বিষয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, শ্রমিক প্রতিনিধি এবং মালিকপক্ষ একযোগে কাজ করছে। এক্ষেত্রে আইএলও, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী এবং অংশীজনদের বাস্তবসম্মত মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সব পক্ষের মতামত অনুযায়ী শ্রম আইন যুগোপযোগী করা হচ্ছে।”

এ সময় উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম শফিকুজ্জামান, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, নেদারল্যান্ডসের চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স থিজস ওয়াউডস্ট্রা, অর্থনীতি ও বেসরকারি খাত উন্নয়নবিষয়ক ফার্স্ট সেক্রেটারি সারা ভ্যান হোভ, নেদারল্যান্ডস এন্টারপ্রাইজ এজেন্সির প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর এরিক প্যারিগার।

ঢাকা/এএএম/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ