হোটেল রুমে লুকানো ক্যামেরা খোঁজার উপায়
Published: 5th, February 2025 GMT
দেশে বিদেশে ঘুরতে গেলে আবাসিক হোটেলে থাকতে হয়। বেড়াতে গিয়ে যদি লুকানো ক্যামেরার ভয়ে থাকতে হয় তাহলেতো ভ্রমণের আনন্দই মাটি। ফক্স নিউজের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ শতাংশ মানুষ ঘুরতে গিয়ে হোটেল ও বাসায় লুকানো ক্যামেরা খুঁজেছেন। স্মার্টফোন দিয়েই পরীক্ষা করে নিতে পারেন লুকানো ক্যামেরা আছে কিনা।
এক. হোটেল রুমের সব আলো বন্ধ করে দিয়ে স্মার্টফোনের ফ্ল্যাশলাইটের আলো এয়ার ভেন্ট, ধোঁয়া শনাক্তকারী যন্ত্র, ঘড়ি বা আয়নার মতো জায়গায় ফেলতে পারেন। আলোয় যদি ক্ষুদ্র কোনো প্রতিফলিত বস্তু দেখতে পান তাহলে অবশ্যই বস্তুটি ভালোভাবে পরীক্ষা করে নিতে হবে।
দুই.
আরো পড়ুন:
নিজেই বানান ভিটামিন কে সমৃদ্ধ ফেসপ্যাক
সঙ্গীর সঙ্গে মনোমালিন্য হলে করণীয়
তিন. স্মার্টফোনের জন্য তৈরি অ্যাপগুলো ইনফ্রারেড আলো, চৌম্বকক্ষেত্র এবং অস্বাভাবিক সংকেত শনাক্ত করতে পারে। এজন্য নির্ভরযোগ্য একটি অ্যাপ ডাউনলোড করে সেটির মাধ্যমে রুমের সন্দেহজনক স্থান পরীক্ষা করে নিতে পারেন।
চার. ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও কাজ করে অনেক গোপন ক্যামেরা। স্মার্টফোন দিয়ে রুমের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে যুক্ত গোপন যন্ত্র শনাক্ত করা সম্ভব। স্মার্টফোনের ওয়াই-ফাই সেটিংসে গিয়ে নেটওয়ার্কে যুক্ত যন্ত্রগুলোর তালিকা দেখে নিতে পারেন। তালিকায় যদি অপরিচিত বা সন্দেহজনক নামের ডিভাইস যেমন আইপি ক্যামেরা বা ক্যামেরা দেখা যায়, সেটি নিয়ে সতর্ক হোন।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
ঢাকা/লিপি
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নওগাঁয় বর্ণিল আয়োজনে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা
‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা’ স্লোগানে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে নওগাঁয় বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকালে জেলা প্রশাসন আয়োজিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ৮টায় শহরের এটিম মাঠ থেকে বের করা হয় আনন্দ শোভাযাত্রা।
জেলা প্রশাসক আব্দুল আউয়ালের নেতৃত্বে শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে নববর্ষের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও দিনব্যাপী সেখানে আয়োজন করা হয়েছে বর্ষবরণ মেলার।
শোভাযাত্রায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ি, ঘোড়া, পালকি, মাটির তৈরি বাসনসহ বিভিন্ন বর্ণের বেলুন ফেস্টুন, মাথাল শোভাযাত্রাকে বর্ণিল করে তোলে।
এ সময় পুলিশ সুপার সাফিউল সারোয়ারসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এদিকে জেলা বিএনপির উদ্যোগে শহরের নওজোয়ান মাঠ থেকে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সেখানে গিয় শেষ হয়।