কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে হামলায় আহত মো. আতিক নামে এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকার একটি হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। আতিক চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার সোনাকাটিয়া আর্দশ গ্রামের আবদুল মান্নান মিয়ার ছেলে। সে চৌদ্দগ্রাম সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র ছিল।
অভিযোগ রয়েছে, সোমবার রাতে স্থানীয় নেয়ামত উল্যার নেতৃত্বে ৫-৬ জন আতিককে সোনাকাটিয়া এলাকায় পিটিয়ে আহত করে। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় স্বজনরা ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে আতিককে ভর্তি করেন। সেখানে মঙ্গলবার বিকেলে তার মৃত্যু হয়। আতিকের মৃত্যু সংবাদ এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজনা তৈরি হয়। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার দাবিতে এলাকাবাসী বিক্ষোভ মিছিল করে অভিযুক্তদের বাড়িঘরে হামলার চেষ্টা চালান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
চৌদ্দগ্রাম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক হাসান মাহমুদ বলেন, আতিকের শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এর পর কী হয়েছে, জানা নেই তাদের।
আতিকের বাবা আবদুল মান্নান মিয়া বলেন, ‘নেয়ামত উল্যার নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা আমার ছেলেকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। আমার ছেলের এবার এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল।’
ঘটনার পর থেকে পলাতক অভিযুক্ত নেয়ামত উল্যা ও হামলায় অংশ নেওয়া লোকজন। যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
হামলায় আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে হামলায় আহত মো. আতিক নামে এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকার একটি হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। আতিক চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার সোনাকাটিয়া আর্দশ গ্রামের আবদুল মান্নান মিয়ার ছেলে। সে চৌদ্দগ্রাম সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র ছিল।
অভিযোগ রয়েছে, সোমবার রাতে স্থানীয় নেয়ামত উল্যার নেতৃত্বে ৫-৬ জন আতিককে সোনাকাটিয়া এলাকায় পিটিয়ে আহত করে। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় স্বজনরা ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে আতিককে ভর্তি করেন। সেখানে মঙ্গলবার বিকেলে তার মৃত্যু হয়। আতিকের মৃত্যু সংবাদ এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজনা তৈরি হয়। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার দাবিতে এলাকাবাসী বিক্ষোভ মিছিল করে অভিযুক্তদের বাড়িঘরে হামলার চেষ্টা চালান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
চৌদ্দগ্রাম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক হাসান মাহমুদ বলেন, আতিকের শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এর পর কী হয়েছে, জানা নেই তাদের।
আতিকের বাবা আবদুল মান্নান মিয়া বলেন, ‘নেয়ামত উল্যার নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা আমার ছেলেকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। আমার ছেলের এবার এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল।’
ঘটনার পর থেকে পলাতক অভিযুক্ত নেয়ামত উল্যা ও হামলায় অংশ নেওয়া লোকজন। যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।