পাবনার ঈশ্বরদীতে শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে গুলি ও বোমা হামলার অভিযোগে করা মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে বিএনপির মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ জনসহ আসামিদের দণ্ড নিয়ে রায় বুধবার। মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন এ মামলার অন্যতম আইনজীবী জামিল আখতার এলাহী। 

গত বৃহস্পতিবার এই মামলার চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলাম ও বিচারপতি মো.

হামিদুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের এ দিন ধার্য করেন।

৩০ বছর আগে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে হামলা মামলার রায়ে ঈশ্বরদী পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক মেয়র মকলেছুর রহমান বাবলু, পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া পিন্টু, শামসুল আলম, এ কে এম আখতারুজ্জামান, সাবেক ছাত্রনেতা মাহ্‌বুবুর রহমান পলাশ, রেজাউল করিম ভিপি শাহিন, বিএনপি নেতা শহিদুল ইসলাম অটল, যুবদল নেতা আজিজুর রহমান শাহিন ও মোস্তফা নুরে আলম শ্যামলকে মৃত্যুদণ্ডসহ অন্যান্য নেতাকর্মীদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়।  

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের পট পরিবর্তনের পরপরই ওই মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত অন্যান্য নেতাকর্মীরা জামিনে মুক্তি পান। তবে কারা অন্তরীণ রয়ে যান মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ বিএনপি নেতা।


মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৩ জুলাই চাঞ্চল্যকর ও বহুল আলোচিত এ মামলার ৫২ আসামির মধ্যে ৯ জনকে ফাঁসি, ২৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১৩ জনকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব এনপ র রহম ন ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপি নেতাকর্মীদের দণ্ডের বিষয়ে রায় বুধবার

পাবনার ঈশ্বরদীতে শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে গুলি ও বোমা হামলার অভিযোগে করা মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে বিএনপির মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ জনসহ আসামিদের দণ্ড নিয়ে রায় বুধবার। মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন এ মামলার অন্যতম আইনজীবী জামিল আখতার এলাহী। 

গত বৃহস্পতিবার এই মামলার চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলাম ও বিচারপতি মো. হামিদুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের এ দিন ধার্য করেন।

৩০ বছর আগে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে হামলা মামলার রায়ে ঈশ্বরদী পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক মেয়র মকলেছুর রহমান বাবলু, পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া পিন্টু, শামসুল আলম, এ কে এম আখতারুজ্জামান, সাবেক ছাত্রনেতা মাহ্‌বুবুর রহমান পলাশ, রেজাউল করিম ভিপি শাহিন, বিএনপি নেতা শহিদুল ইসলাম অটল, যুবদল নেতা আজিজুর রহমান শাহিন ও মোস্তফা নুরে আলম শ্যামলকে মৃত্যুদণ্ডসহ অন্যান্য নেতাকর্মীদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়।  

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের পট পরিবর্তনের পরপরই ওই মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত অন্যান্য নেতাকর্মীরা জামিনে মুক্তি পান। তবে কারা অন্তরীণ রয়ে যান মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ বিএনপি নেতা।


মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৩ জুলাই চাঞ্চল্যকর ও বহুল আলোচিত এ মামলার ৫২ আসামির মধ্যে ৯ জনকে ফাঁসি, ২৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১৩ জনকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ