গ্যাস লাইন মেরামতের জন্য কিশোরগঞ্জ জেলা ও নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলার সমগ্র এলাকায় আগামীকাল বুধবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।   

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। 

এতে বলা হয়, গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানী লিমিটেড (জিটিসিএল) কর্তৃক নরসিংদীর মনোহরদি গ্যাস মিটারিং ষ্টেশন মোডিফিকেশন কাজে ওই স্টেশন থেকে মনোহরদী ডিআরএস এবং কিশোরগঞ্জ ডিআরএস গামী গ্যাস লাইনে আগামীকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে বৃহষ্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত মোট ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

এ সময় নরসিংদী জেলা, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা, ঢাকা মহানগরীর পূর্বাঞ্চল, গাজীপুরের কালিগঞ্জ, জয়দেবপুর, কোনাবাড়ি, চন্দ্রা ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে বলেও জানানো হয়।

গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।

ঢাকা/হাসান/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ফলের বাড়তি শুল্ক প্রত্যাহার না হলে সরবরাহ বন্ধ

তাজা ফল আমদানিতে বর্ধিত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহর করা না হলে আজ মঙ্গলবার থেকে দেশের সব স্থল ও নৌবন্দর দিয়ে আসা ফল খালাস ও সরবরাহ বন্ধ রাখার হুমকি দিয়েছেন আমদানিকারকরা। 
সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে এ ঘোষণা দেন তারা। আমদানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। 
সংগঠনটির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, এখন ফল হয়ে গেছে বড়লোকের খাদ্য। গরিব মানুষ ফল খেতে পারছে না। আগে ফল আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ ছিল। গত ৯ জানুয়ারি এক আদেশে এই হার বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করা হয়েছে। এর ফলে আপেল, আঙুর, মালটাসহ আমদানি করা সব ধরনের ফলের দাম কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ। ফলকে বিলাসী পণ্যের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে নিত্যপণ্যের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, আপেল, কমলা, মেন্ডারিন, আঙুর, নাসপাতি ও আনার মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। কারণ বর্তমানে ফল আমদানিতে শুল্ক ২৫ শতাংশ, সম্পূরক শুল্ক ৩০ শতাংশ, ভ্যাট ১০ শতাংশ, অগ্রিম কর ৫ শতাংশ, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ২০ শতাংশসহ মোট ১৩৬ দশমিক ২ শতাংশ শুল্ককর দিতে হচ্ছে। 
সিরাজুল ইসলাম বলেন, ১০০ টাকায় ফল আমদানি করলে এর সঙ্গে সরকারকে ১৫০ টাকা ভ্যাট-ট্যাক্স দিতে হয়। এতে আমদানি খরচ দাঁড়ায় ২৫০ টাকা। তাহলে বাজারে বিক্রি করতে হবে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায়। ফলের দাম বাড়ার কারণে বিক্রি কমে গেছে। তাতে ফল পচে যাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা লোকসানের মুখে পড়েছেন। মানববন্ধন শেষে সংগঠনটির নেতারা এনবিআরের চেয়ারম্যানকে স্মারকলিপি দেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • দ্বিতীয় মাসেও বই পেল না শিক্ষার্থীরা
  • বাংলাদেশের মতো পরিস্থিতি হলে শ্রীলঙ্কাকে খুঁজে পাওয়া যেত না
  • রমজানে দুর্নীতিমুক্ত ত্রাণ প্যাকেজ চালু করবে পাকিস্তান
  • ফলের বাড়তি শুল্ক প্রত্যাহার না হলে সরবরাহ বন্ধ
  • সিরামিক পণ্যে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারসহ তিন দাবি বিসিএমইএর
  • খাতুনগঞ্জে চাহিদার অর্ধেকও মিলছে না ভোজ্যতেল