পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তিনটি কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিগুলোকে ‘এ’ ও ‘বি’ ক্যাটাগারি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো—বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস, রহিমা ফুড এবং বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস পিএলসি (বিবিএস)।

এসব কোম্পানির মধ্যে বিকন ফার্মা ও রহিমা ফুডকে ‘এ’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। বিবিএসকে ‘বি’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।

পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো কোম্পানি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিতরণ না করলে তাকে ‘জেড’ শ্রেণিভুক্ত করা যাবে। উল্লিখিত তিন কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয়নি।

এর আগে গত বছরের ২০ মে ও ২০২১ সালের ২৬ ডিসেম্বর পৃথক দুটি নির্দেশনা জারি করে বিএসইসি। বিএসইসির সেই আদেশ অনুযায়ী কোম্পানিগুলোকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) থেকে কোম্পানিগুলোর শেয়ার ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হচ্ছে।

ঢাকা/এনটি/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

জামিন নিয়ে পদত্যাগ করলেন বিএসইসির ইডি মাহবুবুল আলম

পুঁজিবাজার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক (ইডি) মো. মাহবুবুল আলম পদত্যাগ করেছেন।

সোমবার (১০ মার্চ) তিনি অফিস করেন এবং পদত্যাগপত্র বিএসইসির চেয়ারম্যান বরাবর জমা দেন বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, মাহবুবুল আলম দীর্ঘ ২৫ বছরের বেশি সময় ধরে বিএসইসির কর্মরত ছিলেন। তবে গত বুধবার (৫ মার্চ) বিএসইসি চেয়ারম্যান ও তিন কমিশনারকে অবরুদ্ধ করে রাখাসহ নানা অভিযোগ আনা হয় তিনিসহ একাধিক কর্মকর্তা কর্মচারীর বিরুদ্ধে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) রাতে তিনিসহ ১৬ কর্মকর্তা কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। তবে মাহবুবুল আলম গত রবিবার (৯ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা তার জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দেন।

এদিকে রবিবার ও সোমবার পর্যন্ত বিএসইসির ১৩ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী আত্মসমর্পণ করে জামিন নিয়েছেন। তবে বিএসইসির সাবেক নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান, পরিচালক আবু রায়হান মো. মোহতাছিন বিল্লা এবং উপ-পরিচালক তৌহিদুল ইসলাম এখনো জামিন নেননি বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুবুল আলম রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, ‘‘রবিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নিয়েছি। সোমবার অফিস করেছি। সার্বিক দিক বিবেচনা করে পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাই আজকে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি।’’

ঢাকা/এনটি/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জামিনের পর বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল আলমের পদত্যাগ
  • বিএসইসির ঘটনায় দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে: রাশেদ মাকসুদ
  • জামিন নিয়ে পদত্যাগ করলেন বিএসইসির ইডি মাহবুবুল আলম
  • বিএসইসির সার্ভেইল্যান্সে সিস্টেম ব্যবহার অনিয়মের শঙ্কা: দুদক
  • বিএসইসির ১৩ কর্মকর্তার জামিন
  • এবার বিএসইসির সার্ভিলেন্স বিভাগে দুদকের অভিযান
  • সবাইকে কাজে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানালেন বিএসইসি চেয়ারম্যান
  • বিএসইসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠকে পুঁজিবাজার স্টেকহোল্ডাররা
  • বিএসইসি চেয়ারম্যান-কমিশনারকে অবরুদ্ধ, অপরাধীদের শাস্তি চায় অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন
  • বিএসইসির কমিশনকে অবরুদ্ধ: অপরাধীদের দ্রুত শাস্তির দাবি অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের