উরফি জাভেদ আর বিতর্ক যেন হাত ধরাধরি করে চলেন। পোশাক নির্বাচনে তিনি যেমন সাহসী, ঠিক মতপ্রকাশের ক্ষেত্রেও কোন রাখঢাক করেন না। খোলামেলা বা প্রায় অর্ধনগ্ন পোশাকে ফটোশুটের জন্য কটাক্ষ ধেয়ে আসে তার দিকে। যদিও সমালোচকদের পাত্তা না দিয়ে আপন মনে চলতে পছন্দ করেন উরফি জাভেদ।

সম্প্রতি নিজের জীবনের বড় সিদ্ধান্তের কথা অকপটে বলে দিলেন উরফি জাভেদ। প্রকাশ্যে জানিয়ে দিলেন, নিজ ধর্মের ছেলেকে বিয়ে করবেন না তিনি। সেই সঙ্গে জানালেন, জীবনসঙ্গী হিসেবে শুধু নিজের পছন্দের ভালো ছেলে চান তিনি।

নিজের জীবনদর্শন সম্পর্কে বলতে গিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমকে উরফি বলেন, ‘আমি নির্দিষ্ট কোনও ধর্মের প্রতি বিশ্বাসী নই। আপাতত জ্ঞান অর্জনের জন্য রোজ গীতাপাঠ করছি। এছাড়া কোন ধর্মের মানুষ আমার প্রেমে পড়ল বা আমি প্রেম করছি সেটা নিয়ে একদমই ভাবি না। আমার যাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে ভাল লাগবে তাকেই বিয়ে করব।’

তার কথায়, ‘আমার মা খুবই ধার্মিক। কিন্তু মা কখনোই আমাদের উপর ধর্ম নিয়ে জোর করে কিছু চপিয়ে দেন না। এটা তো অন্তর থেকে আসার বিষয়। আর বাবা ছিলেন ভীষণ রক্ষণশীল। আমার বয়স যখন মাত্র ১৭ তখন মা আর আমদের দুই বোনকে ছেড়ে চলে যান।’

স্বাধীনচেতা উরফি নিজের শর্তে বাঁচতে ভালবাসেন। তার কথায়, ‘আমি একজন মুসলিম মেয়ে। আর মুসলিমরাই আমাকে সবচেয়ে বেশি আক্রমণ করেছে। আমি নাকি ধর্মবিরোধী কাজ করে ইমেজ নষ্ট করেছি। এমন অভিযোগে মানুষ আমাকে কটাক্ষ করে।’ সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

জীবনসঙ্গী হিসেবে কেমন ছেলে চান উরফি জাভেদ

উরফি জাভেদ আর বিতর্ক যেন হাত ধরাধরি করে চলেন। পোশাক নির্বাচনে তিনি যেমন সাহসী, ঠিক মতপ্রকাশের ক্ষেত্রেও কোন রাখঢাক করেন না। খোলামেলা বা প্রায় অর্ধনগ্ন পোশাকে ফটোশুটের জন্য কটাক্ষ ধেয়ে আসে তার দিকে। যদিও সমালোচকদের পাত্তা না দিয়ে আপন মনে চলতে পছন্দ করেন উরফি জাভেদ।

সম্প্রতি নিজের জীবনের বড় সিদ্ধান্তের কথা অকপটে বলে দিলেন উরফি জাভেদ। প্রকাশ্যে জানিয়ে দিলেন, নিজ ধর্মের ছেলেকে বিয়ে করবেন না তিনি। সেই সঙ্গে জানালেন, জীবনসঙ্গী হিসেবে শুধু নিজের পছন্দের ভালো ছেলে চান তিনি।

নিজের জীবনদর্শন সম্পর্কে বলতে গিয়ে উরফি বলেন, ‘আমি নির্দিষ্ট কোনও ধর্মের প্রতি বিশ্বাসী নই। আপাতত জ্ঞান অর্জনের জন্য রোজ গীতাপাঠ করছি। এছাড়া কোন ধর্মের মানুষ আমার প্রেমে পড়ল বা আমি প্রেম করছি সেটা নিয়ে একদমই ভাবি না। আমার যাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে ভাল লাগবে তাকেই বিয়ে করব।’

তার কথায়, ‘আমার মা খুবই ধার্মিক। কিন্তু মা কখনোই আমাদের উপর ধর্ম নিয়ে জোর করে কিছু চপিয়ে দেন না। এটা তো অন্তর থেকে আসার বিষয়। আর বাবা ছিলেন ভীষণ রক্ষণশীল। আমার বয়স যখন মাত্র ১৭ তখন মা আর আমদের দুই বোনকে ছেড়ে চলে যান।’

স্বাধীনচেতা উরফি নিজের শর্তে বাঁচতে ভালবাসেন। তার কথায়, ‘আমি একজন মুসলিম মেয়ে। আর মুসলিমরাই আমাকে সবচেয়ে বেশি আক্রমণ করেছে। আমি নাকি ধর্মবিরোধী কাজ করে ইমেজ নষ্ট করেছি। এমন অভিযোগে মানুষ আমাকে কটাক্ষ করে।’ সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জীবনসঙ্গী হিসেবে কেমন ছেলে চান উরফি জাভেদ