গাজীপুর মহানগরী চান্দনা চৌরাস্তা এলাকার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশের একটি মার্কেটে আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে গাজীপুর ও ভোগড়া মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে আনোয়ারা বেগম সুপার মার্কেটে আগুন লাগে। বিকেল সাড়ে ৪টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানান গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মো.

মামুন। 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, টিনের ছাওনিযুক্ত আধাপাকা মার্কেটটিতে পাঁচটি দোকান ছিল। দোকানগুলোতে গ্যাসের চুলা, গ্যাসের চুলার বিভিন্ন খুচরা মালামাল, গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করা হতো। আজ বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে মার্কেটের একটি দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে।

আরো পড়ুন:

নরসিংদীতে টেক্সটাইল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

নদীতে নিখোঁজ ৩ স্কুলছাত্রের একজনের মরদেহ উদ্ধার

গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মো. মামুন বলেন, “মার্কেটে আগুন লাগার কারণে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে কিছু সময়ের জন্য যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে ঢাকামুখী সমস্ত গাড়ি জয়দেবপুর সড়ক ব্যবহার করে উড়াল সড়ক দিয়ে ঢাকার দিকে চলে যায়। আগুন লাগার কারণ এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত সাপেক্ষে জানা যাবে।”

ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

তুরস্কের পর্যটন আয় রেকর্ড ৬১১০ কোটি ডলার

সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

বিদায়ী ২০২৪ সালে প্রাক-কভিড স্তরের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে বৈশ্বিক পর্যটন খাত। এ সময় প্রধান পর্যটন গন্তব্যগুলো আগের বছরের তুলনায় বেশি দর্শনার্থী পেয়েছে। এর সুফল পেয়েছে এশিয়া ও ইউরোপের সংযোগস্থল তুরস্ক। দেশটি এ সময় পর্যটন থেকে ৬ হাজার ১১০ ডলার আয় করেছে। খবর আনাদোলু।

এ বিষয়ে তুরস্কের সরকারী পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪ সালে দেশটিতে আতিথেয়তা নিয়েছে ৫ কোটি ২৬ লাখ আন্তর্জাতিক পর্যটক, যা আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ বেশি।

আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য বরাবরই শীর্ষ গন্তব্য থাকে তুরস্কের সবচেয়ে জনবহুল শহর ইস্তানবুল। ২০২৪ সালেও তাই হয়েছে। এ শহর পেয়েছে ১ কোটি ৮৬ লাখ দর্শনার্থী।

উপকূলীয় রিসোর্ট শহর অ্যান্টালিয়া ছিল দ্বিতীয় স্থানে। শহরটি ২০২৪ সালে ১ কোটি ৫৯ লাখ বিদেশী দর্শনার্থীকে স্বাগত জানিয়েছে।

পর্যটন আকর্ষণে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বুলগেরিয়া ও গ্রিসের সঙ্গে সীমান্তবর্তী উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ এডিরন। এখানে এসেছে ৪৮ লাখ দর্শনার্থী। এজিয়ান সাগরতীরবর্তী মুগলায় ভ্রমণ করেছে ৩৭ লাখ বিদেশী।

২০২৪ সালে তুরস্কের বিদেশী দর্শনার্থীদের মধ্যে এগিয়ে ছিল রাশিয়া থেকে আগতরা, যা মোট পর্যটকের ১২ দশমিক ৮ শতাংশ। আগের বছরের তুলনায় ৬ শতাংশ বেড়ে এ সময় তুরস্কে ভ্রমণ করেছে ৬৭ লাখ রুশ। জার্মান পর্যটক ৬ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬৬ লাখ। এরপর রয়েছে ব্রিটিশরা ৪৪ লাখ (১৬ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি), ইরানি ৩২ লাখ (৩০ দশমিক ৯ শতাংশ) ও বুলগেরিয়ান ২৯ লাখ (দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি)।

তুর্কি পরিসংখ্যান ইনস্টিটিউট (টার্কস্ট্যাট) প্রকাশিত আলাদা পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৪ সালে তুরস্কের পর্যটন আয় ১৮ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬ হাজার ১১০ কোটি ডলার।

এনজে

সম্পর্কিত নিবন্ধ