জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলমের দাদা মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)। আজ সোমবার দুপুরের দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে সংবাদটি শেয়ার করেছেন সারজিস আলম। ওই পোস্টে তিনি লেখেন, ‘কিছুক্ষণ আগে আমার প্রাণপ্রিয় দাদা আমাদের সবাইকে ছেড়ে আল্লাহর জিম্মায় চলে গিয়েছেন। আমার প্রিয় দাদা.
এক ঘণ্টার মধ্যে পোস্টটিতে প্রায় লক্ষাধিক মানুষ প্রতিক্রিয়া জানান। পোস্টের নিচে অনেকেই মন্তব্যও করেছেন। সারজিস আলমের মরহুম দাদার রুহের মাগফেরাত কামনা ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন অনেকে।
১৯৯৮ সালে পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন সারজিস আলম। তার বাবা আকতারুজ্জামান সাজু ও মা বাকেরা বেগম। দুই ভাইয়ের মধ্যে সারজিস বড়। তার ছোট ভাই শাহাদাত হোসেন সাকিব।
সারজিস আলম ঢাকার বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। সম্প্রতি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম এই নেতা।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: সমন বয়ক
এছাড়াও পড়ুন:
ওসমানী বিমানবন্দরে দুই যাত্রীর কাছ থেকে সাড়ে ১৭ কেজি সোনা উদ্ধার
সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসে একটি ফ্লাইটের দুই যাত্রীর কাছ থেকে ১৭ কেজি ৫০০ গ্রাম সোনা উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে বিমানবন্দর থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক দুজন হলেন মৌলভীবাজারের সাঈদ আহমদ ও সিলেটের জৈন্তাপুরের আবতাপ উদ্দিন। এসব সোনা তাঁরা চার্জার ফ্যান ও লাইটের ব্যাটারির ‘চেম্বারে’ বিশেষ কৌশলে লুকিয়ে এনেছিলেন। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) অভিযান চালিয়ে ওই দুই যাত্রীকে আটক করে।
ওসমানী বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ থেকে ছেড়ে আসা বিমান বাংলাদেশের বিজি-২৫২ উড়োজাহাজে করে এসেছিলেন সাঈদ আহমদ ও আবতাপ উদ্দিন। বিমানবন্দরে অবতরণ করার পর যাত্রীদের মালপত্র তল্লাশি করা হয়। তবে সোনায় প্রলেপ থাকায় বিমানবন্দরের তল্লাশিতে তা ধরা পড়েনি। পরে এনএসআইয়ের সদস্যরা ওই দুই যাত্রীর ব্যাগ তল্লাশি করেন। তাঁদের চার্জার ফ্যান ও লাইট খুলে সোনা পাওয়া যায়। উদ্ধার করা সোনার মধ্যে ১২০টি বার এবং ৪টি বল আকৃতির যার ওজন ১৭ কেজি ৫০০ গ্রাম।
সিলেট কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট বিমানবন্দর এয়ারফ্রেট বিভাগের সহকারী কমিশনার বিকাশ চন্দ্র দেবনাথ প্রথম আলোকে বলেন, আটক দুজনের বিরুদ্ধে শুল্ক গোয়েন্দা কর্তৃপক্ষ মামলা করবে।