যশোরের মণিরামপুর উপজেলায় সড়কের পাশে একটি ধানখেত থেকে আব্দুর রশিদ গাইন নামে স্থানীয় এক বিএনপি নেতার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ি ইউনিয়নের ঘোপসানা গ্রামের বাসিন্দা এবং ইউনিয়ন বিএনপির সহপ্রচার সম্পাদক ছিলেন নিহত আব্দুর রশিদ গাইন।

শনিবার রাতে মণিরামপুর থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। পরে রোববার পরিবারের সদস্যরা মরদেহ শনাক্ত করেছে।

সাগরদাঁড়ি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আকরাম হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আব্দুর রশিদের লাশ ধানখেতে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা আমাদের ফোন করে। তাকে খুন করা হয়েছে।

মণিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর মোহাম্মদ গাজী বলেন, রাজগঞ্জ হয়ে কেশবপুর-পুলেরহাট সড়কের সংস্কার কাজ চলছে। রাজগঞ্জ এলাকার একটি মাঠে এর নির্মাণসামগ্রী রাখা হয়। আব্দুর রশিদ সেখানে নৈশ প্রহরীর কাজ করতেন।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

শাইনপুকুর ব্যাটারদের আউটের ধরনে বিস্মিত কোচ সুজনও 

গুলশান ক্লাবের বিপক্ষে শাইনপুকুরের দুই ব্যাটার ‘স্বেচ্ছা আউট’ হয়েছেন এমন অভিযোগ উঠেছে। দুটি ক্লাবই বেক্সিমকো গ্রুপের। গুলশানকে বাড়তি সুবিধা দিতে শাইনপুকুর ইচ্ছাকৃত ম্যাচ হেরেছে বলেও অভিযোগ এসেছে। 

তীর গেছে শাইনপুকুরের টিম ম্যানেজমেন্ট ও দলটির কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের দিকেও। বিয়ষটি নিয়ে সুজন জানিয়েছেন, সাব্বির, মিনহাজুলের আউট দেখে বিস্মিত হয়েছেন তিনিও। তবে টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে আউট হওয়া বা ম্যাচ হারের বিষয়ে কোন সম্পৃক্ততা নেই বলে দাবি করেছেন সাবেক এই ক্রিকেটার ও বিসিবির পরিচালক সুজন। 

তিনি বলেন, ‘রহিম আমার একাডেমির খেলোয়াড়। ওদেরকে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, তোরা মেরে আউট হচ্ছিস কেন? ওরা বলেছে, বল মিস করে গেছে। সাব্বির আমার একাডেমির খেলোয়াড়রা না, তবে ওকে ভালোভাবেই চিনি। কেন ওই সময়ে ওইভাবে আউট হয়েছে, আমি তো বলতে পারব না।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘সবাই যেভাবে চিন্তা করছে দুটো দলই আমাদের। বিষয়টি মিউচুয়ালি হলে আমি ওই দলের কোচকে বলে দিতাম তিনশ রান করার সুযোগ দিতে। তাদেরকে ১০০ রানে অলআউট হতে বলতাম। যাতে রানরেট ভালো থাকে। সাব্বির ওইভাবে আউট হয়েছে, সেখানে আমাদের ভূমিকা কী? জানি না কেন এসব প্রশ্ন তুলছে। আসলে চোখে দেখে খারাপ লেগেছে, আমারও খারাপ লেগেছে।’

বিষয়টি নিয়ে খালেদ মাহমুদ সুজনকে এসিইউ জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় আনবে কিনা জানতে চাওয়া হলে সংশ্লিষ্ট কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি। ফোন না ধরায় এ ব্যাপারে মিনহাজুল বা রহিমের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে এসিইউ ও বিসিবি কর্মকর্তাদের অভিমত, অনৈতিকভাবে সুবিধা নিলেও ম্যাচে আর্থিক লেনদেন ছিল না। তাই শাস্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে শৃঙ্খলাজনিত ইস্যু ব্যবহার করার ধারা খতিয়ে দেখছে বিসিবি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ