শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে
Published: 2nd, February 2025 GMT
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম চরকাঁকড়া পন্ডিতেরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ.এন.এন ইয়াছিনকে প্রকাশ্যে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে।
অভিযুক্ত বিএনপি নেতা রেজাউল হক (৫৫) উপজেলার চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ও একই ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য।
রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার চরকাঁকড়া ইউনিয়নের পন্ডিতেরহাট বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
পশ্চিম চরকাঁকড়া পন্ডিতেরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো.
জাকির হোসেন সরকার আরও বলেন, “এডহক কমিটির সভাপতির তালিকায় ছেলের নাম না দেওয়ায় প্রধান শিক্ষকের ওপর ক্ষিপ্ত হন রেজাউল। রবিবার বেলা ১১টার দিকে জরুরি কাজে বিদ্যালয়ে থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে বিএনপি নেতা প্রধান শিক্ষকের গতিরোধ করে প্রকাশ্যে গালমন্দ করে কিল-ঘুষি দেন। পরে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত বিএনপি নেতার ফার্মেসি দোকান ভাঙচুর করে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পরে প্রধান শিক্ষকের কাছে ক্ষমা চান তিনি।”
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য ডা. রেজাউল হক অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, “প্রধান শিক্ষককে মারধরের কোন ঘটনা ঘটেনি। তবে একটু গালমন্দ করেছেন।”
কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বিমল কর্মকার বলেন, “এ বিষয়ে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। তবে আমরা শুনেছি বিষয়টি মীমাংসা হয়ে গেছে।”
ঢাকা/সুজন/এস
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম চরকাঁকড়া পন্ডিতেরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ.এন.এন ইয়াছিনকে প্রকাশ্যে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে।
অভিযুক্ত বিএনপি নেতা রেজাউল হক (৫৫) উপজেলার চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ও একই ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য।
রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার চরকাঁকড়া ইউনিয়নের পন্ডিতেরহাট বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
পশ্চিম চরকাঁকড়া পন্ডিতেরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. জাকির হোসেন সরকার বলেন, “গত দুই সপ্তাহ ধরে পশ্চিম চরকাঁকড়া পন্ডিতেরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটি গঠন নিয়ে আলোচনা চলছিল। সাবেক ইউপি সদস্য রেজাউল হকের শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকায় তিনি বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি বানাতে তার ছেলে তানভীর হোসেন শুভর (২৮) নাম প্রস্তাব করেন। কিন্ত বিএনপি নেতার ছেলের বয়স কম হওয়ায় বয়োজ্যেষ্ঠ এ.বি.এম ছিদ্দিক (৭৫) ও এ.কে এম আব্দুল ওহাব (৬৩) নামের তালিকা জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়।”
জাকির হোসেন সরকার আরও বলেন, “এডহক কমিটির সভাপতির তালিকায় ছেলের নাম না দেওয়ায় প্রধান শিক্ষকের ওপর ক্ষিপ্ত হন রেজাউল। রবিবার বেলা ১১টার দিকে জরুরি কাজে বিদ্যালয়ে থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে বিএনপি নেতা প্রধান শিক্ষকের গতিরোধ করে প্রকাশ্যে গালমন্দ করে কিল-ঘুষি দেন। পরে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত বিএনপি নেতার ফার্মেসি দোকান ভাঙচুর করে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পরে প্রধান শিক্ষকের কাছে ক্ষমা চান তিনি।”
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য ডা. রেজাউল হক অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, “প্রধান শিক্ষককে মারধরের কোন ঘটনা ঘটেনি। তবে একটু গালমন্দ করেছেন।”
কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বিমল কর্মকার বলেন, “এ বিষয়ে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। তবে আমরা শুনেছি বিষয়টি মীমাংসা হয়ে গেছে।”
ঢাকা/সুজন/এস